ত্রিধারা সম্মিলনীর মণ্ডপের কাছে ‘উই ওয়ান্ট জাস্টিস’ স্লোগান তোলায় গ্রেফতার ৯ জনকে জাম𒊎িন দিল কলকাতা হাইকোর্ট। বৃহস্পতিবার ধৃত ৯ জনের জামিনের আবেদনের শুনানির জন্য পুজোর ছুটির মধ্যে বসে কলকাতা হাইকোর্টের বিশেষ অবকাশকালীন বেঞ্চ। শুক্রবার বিশেষ বেঞ্চে মামলাটি উঠলে ধৃত ৯ জনকে জামিন দেন বিচারপতি শম্পা সরকার। হাইকোর্টের এই নির্দেশে ফের একবার মুখ পুড়ল কলকাতা পুলিশ তথা রাজ্য সরকারের।
আরও পড়ুন - ‘বাংলায় ন্যায়ের জন্য লড়াই জারি থাকবে’, দুর্গাপুজোয় কলক💖াতা এসে বার্༒তা নড্ডার
পড়তে থাকুন - কার টাকায় সঞ্জয় রায় মদ খে♎য়েছিল? আরজি কাণ্ডে সিবিআই চার্জশিটে 𝄹নয়া মোড়
এদিন আদালতে ধৃতদের আইনজীবী বিকাশরঞ্জন ভট্টাচার্য বলেন, ‘এদের অপরাধ কী? অপরাধ কি বিচার চাওয়া? রাজ্য সরকার পরিকল্পনামাফিক মামলা সাজিয়ে এদের গ্রেফতার করেছ🦩ে।’ পালটা রাজ্যের আইনজীবী বলেন, ‘ধৃতদের গোলমাল পাকানোর বৃহত্তর ষড়যন্ত্র ছিল।’ দুপক্ষের বক্তব্য শুনে বিচারপতি সরকার বলেন, ‘ধৃতদের হেফাজতে রাখার কোনও পরিকল্পনা নেই। ১০০০ টাকার ব্যক্তিগত বন্ডে জামিন দেওয়া হল। ধৃতদের বꦬিরুদ্ধে ১৫ নভেম্বর পর্যন্ত কোনও পদক্ষেপ করতে পারবে না পুলিশ। প্রতি সপ্তাহে ১ বার করে তাদের থানায় হাজিরা দিতে হবে।’
সঙ্গে আদালত জানিয়েছে, কোনও পূজা মণ্ডপের থেকে ২০০ মিটারের মধ্যে আর কোনও প্রতিবাদ করা যাবে না। বিক্ষোভ দেখানো যাবে না রাজ্য সরকারের পূজা কার্নিভালে। আদালত স্পষ্ট জানিয়েছে, এই যুবকরা এমন কিছু করেনি যাতে এমন গুরুতর সব ধারা তাদের বিরুদ্ধে প্রয়োগ করা যায়। বিচারপতি সরকারꩲ আলিপুর আদালতের চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেটকে স্পষ্ট নির্দেশ দিয়েছেন, শুক্রবারই যেন ধৃতরা মুক্তি পান তা নিশ্চিত করতে হবে তাঁকে।
আরও পড়ুন - আলিপুর চিড়িয়াখানায় নতুন আকর্ষণ দক্ষিণ আমেরিকার আলপাকা, উদ্ধার করে🎶ছিল BSF
ধর্মতলায় চিকিৎসকদের অনশন মঞ্চে গণ কনভেনশন চলার সময়ই এই খবর এসে পৌঁছয়। এখবর জানাতে জানাতে গলা ধকে আসে আন্দোলনকারী চিকিৎসক দেবাশিস হালদারের। তিনি বলেন, ‘হ🦂তে পারে ওরা চিকিৎসক নয়। কিন্তু ওরা এই আন্দোলনেরই অংশ।’