বড় বড় রেল স্টেশনগুলিতে ইতিমধ্যেই সিসিটিভির নজরদারি রয়েছে। 🎐তবে সেই অর্থে ছোট স্টেশনগুলিতে সিসিটিভির নজরদারি নেই। এবার ছোট স্টেশনগুলিকেও সিসিটিভির নজরদারিতে আনতে চাইছে রেল পুলিশ। বিশেষ করে যে সমস্ত জংশন স্টেশন রয়েছে যেমন সোনারপুর, বারুইপুর, বনগাঁ, ব্যারাকপুর, রানাঘাট, কৃষ্ণনগর এই সমস্ত স্টেশনগুলিতে সিসিটিভি বসাতে চায়ছে রেল পুলিশ।
রেল সূত্রে খবর, দ্রুতই এই কাজ শুরু করতে চাইছে রেল পুলিশ। ইতিমধ্যেই, টেন্ডার ডাকার কাজও সম্পন্ন হয়েছে। সূত্রের খবর, শিয়ালদা ডিভিশনের ১৪ টি থানায় ১৩২ সিসিটিভি বসানোর পরিকল্পনা রয়েছে। সেইসঙ্গে, সিসিটিভির ফুটেজ যাতে অনেক দিন সংরক্ষণ কᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚ𒀱ᩚᩚᩚরা যায় তার ব্যবস্থাও করা হচ্ছে। সাধারণত ছোট স্টেশনগুলিতে সিসিটিভির নজরদারি না থাকায় ছিনতাই, ডাকাতির মতো ঘটনায় দুষ্কৃতীদের ধরতে পুলিশকে সোর্সের ওপর নির্ভর কর๊তে হয়। তবে সিসিটিভির নজরদারি থাকলে সেক্ষেত্রে দুষ্কৃতী ধরতে অনেক সুবিধা হবে বলে মনে করছে পুলিশ।
এছাড়া, জঙ্গিদের শনাক্তকরণে সুবিধা হবে বলে মনে করছে রেল পুলিশ। প্রসঙ্গত, ট্রেনে ডাকাতি, ছিনতাই মাদক খাইয়ে যাত্রীদের সর্বস্ব লুঠ করার ঘটনা প্রায়ই ঘটে। এবার স্টেশনগুলোতে সিসিটিভির নজরদারি থাকলে সে ক্ষেত্রে দুষ্কৃতীদের সহজেই শনাক্ত করা সম্ভব হবে। যদিও পুলিশের একাংশ মনে করছে সব স🐈্টেশনে স🐈িসিটিভি না বসলে সে ক্ষেত্রে নিরাপত্তায় ফাঁক থেকেই যাবে। ফলে সব স্টেশনকে সিসিটিভির অধীনে আনা প্রয়োজন। যদিও রেল পুলিশের শীর্ষ কর্তাদের আশ্বাস দ্রুতই সবকটা স্টেশনে ধীরে ধীরে সিসিটিভি বসানো হবে।