তিনি আজ রাত জাগবেন। কারণ ঘূর্ণিঝড় ইয়াস আছড়ে পড়বে বাংলা🦹য়। হাসপাতাল, বিদ্যুৎ–সহ সবরকম পরিকাঠামো প্রস্তুত রাখতে বলেছেন। যাতে সাধারণ মানুষের অসুবিধা না হয়। সারারাত কন্ট্রোল রুমে থেকে মায়ের আঁচলের মতো করে রাজ্যবাসীকে রক্ষা করবেন বলে ঠিক করেছেন। এই অবস্থায় ভোলেননি প্রাক্তনের শরীর খারাপের কথা। হ্যাঁ, শারীরিক অবস্থার অবনতি ঘটেছে বুদ্ধবাবুর। রক্তে আচমকাই কমে যায় অক্সিজেনের মাত্রা। তাই তাঁকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। আর এদিনই মীরা ভট্টাচার্যকে ফোন করে শারীরিক অবস্থার খোঁজ নেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।
এদিন দুপুরে মীরাদেবীকে ফোন করেন মুখ্যমন্ত্রী। আর জানতে চান, তাঁর শারীরিক অবস্থা কেমন। খোঁজ নেন প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রীও এখন কেমন আছেন? আর একইসঙ্গে আশ্বস্ত করেন, যে কোনও প্রয়োজনে রাজ্য সর꧙কার পাশে থাকবে। রাজ্য সরকার তাঁর পরিবারের পাশে সবরকমের সাহায্য নিয়ে দাঁড়াবে বলেও বুদ্ধ–জায়াকꩵে আশ্বস্ত করেছেন মুখ্যমন্ত্রী। যে কোনও মুহূর্তে দ্বিধা সরিয়ে ফোন করতে বলেছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।
হাসপাতাল সূত্রে খবর, আপাতত স্থিতিশীল রাজ্যের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী বুদ্ধদেব ভট্টাচার্য। প্রতি ঘণ্টায় ৩ লিটার অক্সিজেন দিতে হচ্ছে বুদ্ধদেব ভট্টাচার্যকে। রক্তে অক্সিজেন মাত্রাও পৌঁছেছে ৯০ শতাংশের বেౠশি। তবে তাঁর ফুসফুস বেশ কিছু সমস্যা দেখা দিয়েছে। ৬ জন বিশিষ্ট চিকিৎসকের বিশেষ মেডিক্যাল টিম গঠন করা হয়েছে। ধ্রুব ভট্টাচার্য, সরোজ মণ্ডল, সোমনাথ মাইতি, অঙ্কন বন্দ্যোপাধ্যায়, সৌতিক পাণ্ডা এবং কৌশিক চক্রবর্তী রয়েছেন এই বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক বোর্ডে।