বিগত বাম সরকারের আমলে ন্যাশনাল গ্রিন ট্রাইবুনালের নির্দেশের ভিত্তিতে ক⛄লকাতা পুর এলাকার বাইরে ১৫ বছরের পুরনো বাসকে রাখার নির্দেশ দিয়েছিল পরিবহন দফতর। এরপর বর্তমানে আমলে প্রশ্ন উঠছে ১৫ বছরের পুরনো বাসের ভবিষ্যৎ কী হবে? আর সেই প্রশ্নেই বাস মালিক সংগঠনের পক্ষে থেকে এবার আদালতে রাজ্য। বাম জমানার নির্দেশিকাকে চ্যালেঞ্জ করে কিছুদিন পরই হাইকোর্টে যাচ্ছে বাস মালিক সংগঠনগুলি। সেই প্রেক্ষাপটে বাসমালিকদের পক্ষে রয়েছে রাজ্য।
এদিকে, রাজ্যের পরিবহনমন্ত্রী স্নেহাশিস চক্রবর্তী বলছেন, বাস মালিকরা যে দাবি করছেন তাতে রয়েছে যুক্তি। আদালতে বাসমালিকদের যে দাবি রয়েছে, তাকে কার্যত আরও জোরালো করে আবেদন জানাবে রাজ্যসরকার। পরিবহন মন্ত্রী স্নেহাশিস চক্রবর্তী সহ পরিবহন সচিব সহ বিশিষ্টদের সঙ্গে বৈঠকে বসে জয়েন্ট ফোরাম অফ ট্রান্সপোর্ট অপারেটরস। এই বৈঠকে একাধিক বিষয়ে আলোচনা হয়। আলোচনা হয়, বেড়ে চলা দুর্ঘটনা নিয়ে। বাস মালিকদের তরফে জয়েন্ট ফোরাম অফ ট্রান্সপোর্ট অপারেটরস অভিযোগ করে, রাস্তা ক্রমাগত দখল হতে থাকায় দুর্ঘটনা বাড়ছে। এছাড়াও তাদের অভিযোগ, অপরিকল্পি𝔍তভাবে বাসের টাইমটেবিল দুর্ঘটনার অন্য কারণ। এছাড়াও তাদের অভিযোগ, প্যানিক বাটন বা ভেহিকল ট্রাককিং সিস্টেম লাগানোর পরেও কাজ করছে না। এমনই নানান অভিযোগ করেন বাস মালিক সংগঠনের প্রধানরা। এমন অভিযোগ শুনে পরিবহনমন্ত্রী বলেছেন, যে সংস্থা ওই ডিভাইস লাগিয়েছে, তাদের সঙ্গে যেন মালিকরা যো𒀰গাযোগ করেন। তিনি দুর্ঘটনা এড়ানোর জন্য বার্তা দেন।
উল্লেখ্য, এদিকে, ১৫ বছরের পুরনো বা নিয়ে অস্বস্তিতে রাজ্য। এক ধাক্কায় বাস উঠে গেলে যাত্রীরা পড়বেন সমস্যায়। গোটা বিষয় এর আগে কলকাতা হাইকোর্টে গিয়েছিল। সেই সময় হাইকোর্ট নির্দেশ দিয়েছিল যে পুরনো বাস রাস্তায় চলবে কি না সেটা নিয়ে সিদ্ধান্ত নেবেন রাজ্যের মুখ্যসচিব। এদিকে, বাস মালিকদের একাংশের দাবি ১🌠৫ বছরের পুরনো একাধিক বাস এখনও যথেষ্ট ভালো রয়েছে।ꦜ সেক্ষেত্রে সেই বাসগুলি রাস্তায় থেকে তুলে নিলে সমস্যা হতে পারে। সেকারণে সেই বাসগুলিকে চালানোর অনুমতি দেওয়ার জন্য় আদালতে আবেদন করা হয়।