ইডেন গার্ডেন্সে দক্ষিণ আফ্রিকাকে দুরমুশ করে বিশ্বকাপের লিগ টেবিলের শীর্ষে জায়গা পাকা করে ন🎃িয়েছেন বিরাট কোহলির টিম ইন্ডিয়া। রবিবার সেটা চাক্ষুষ করেছেন গোটা দেশের মানুষ। এই দারণ খেলার দৃশ্যের সাক্ষী থাকতে ইডেনের গ্যালারি উপচে পড়েছিল ভিড়ে। ক্রিকেটের নন্দনকাননে দু’দিন আগে নায়ক বিরাটের শতরানের পর ব্যাট তুলে আকা🃏শের দিকে তাকানোর দৃশ্য সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হয়ে যায়। ইডেনের সেই ম্যাচ মিটে গেলেও টিকিটের কালোবাজারির অভিযোগে তদন্ত এখনও চলছে। আসরে নেমেছেন লালবাজারের গোয়েন্দারা। এবার এসেছে বিসিসিআই –এর চিঠি বলে সূত্রের খবর।
ইডেন গার্ডেন্সে এই খেলা দেখতে টিকিটের চাহিদা ছিল ব꧒িপুল। আর সেই সুযোগে হয় দেদার কালোবাজারি। তা নিয়ে বিস্তর অভিযোগ জমা পড়েছে থানায়। ময়দান থানায় ইতিমধ্যেই হাজিরা দিয়েছেন যাঁরা অনলাইন টিকিট বিক্রয় করেছেন। এমন বহু সংস্থার অফিসাররা থানায় গিয়ে নিজেদেরꦅ সপক্ষে প্রমাণ তুলে ধরেচেন। যা খতিয়ে দেখছে পুলিশ। পুলিশের নোটিশ পেয়ে সিএবি’র প্রতিনিধিরাও থানায় গিয়ে তদন্তে সহযোগিতা করছেন। মুখোমুখি হয়েছেন প্রশ্নের। পুলিশের পক্ষ থেকে তারপর চিঠি পাঠানো হয়েছিল ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডকে (বিসিসিআই)। সেই চিঠির পেয়ে এবার পুলিশের কাছ থেকে এফআইআর কপি চেয়ে ইমেল করেছে বিসিসিআই বলে সূত্রের খবর। আর তা নিয়ে হইচই শুরু হয়েছে।
এদিকে অনলাইন টিকিট বিক্রয় করেছে যেসব সংস্থা তারা কিছু তথ্য দিলেও সম্পূর্ণ তথ্যপ্রমাণ তুলে ধরতে সময় চেয়েছে। পুলিশের কাছে এই মর্মে সময় চেয়েছে তারা। ইডেন গার্ডেন্সে ভারত–দক্ষিণ আফ্রিকা ম্যাচ দেখার জন্য যে যেখান থেকে পেরেছে প্রভাব খাটিয়েছেন টিকিটের জন্য। দেদার টাকা ꧂উড়েছে এই টিকিট কেনার জন্য। তবে টিকিটের জন্য ছিল হাহাকারও। এই সুযোগ নিয়েই বাড়ছিল কালোবাজারির দাপট। আর বিপুল দামে বিক্রি হয় টিকিট ꦬবলেও অভিযোগ। ৯০০ টাকা দামের টিকিট ৮ হাজার টাকায় বিক্রি হয়েছে বলে অভিযোগ। এমনকী এই দামের থেকেও বেসি দামে অনেকে টিকিট কিনেছেন।
আরও পড়ুন: বড় টাকা বরাদ্দ করল কেন্দꦬ্রীয় সরকার, দীপাবলির ꩵআগে খুশির চিঠি পৌঁছল নবান্নে
অন্যদিকে ভাল জায়গার টিকিট যে পরিমাণ দামে বিক্রি হয়েছে তা কল্পনার অতীত। এইসব দেখে কিছু তথ্যপ্রমাণ জোগাড় করে কলকাতা পুলিশের ময়দান থানায় লিখিত অভিযোগ জানান শহরের এক ক্রিকেটপ্রেমী। তাঁর অভিযোগ, অনলাইনে টিকিট বিক্রির ক্ষেত্রে দেদার কালোবাজারি হয়েছে। চূড়ান্ত অস্বচ্ছতা ধ𝄹রা পড়েছে। এই অভিযোগ পেয়েই তড়িঘড়ি তদন্তে নামে পুলিশ। সিএবি এবং অনলাইন টিকিট বিক্রয় করেছে যেসব সংস্থা তাদের অফিসারদের এখন ময়দান থানায় ডেকে পাঠানো হꦰয়েছে। সেখানে তাঁদের জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়। যদিও সিএবি সরাসরি পুলিশকে জানিয়ে দিয়েছে, টিকিট বিক্রি করার ক্ষেত্রে তাঁদের কোনও যোগ নেই।