বিহার থেকে আসা পরীক্ষার্থীদের উপর🔴 বাংলা পক্ষ যা চালাচ্ছে𓆉 সেট বিভাজনের সমান। সেই সঙ্গেই বাংলা পক্ষের কর্ণধার গর্গ চট্টোপাধ্য়ায়কে একহাত নিলেন বিজেপি নেত্রী কেয়া ঘোষ।
বিজেপি নেত্রী এক্স হ্যান্ডেলে লিখেছেন, 'বাঙালি হিসাবে আমি আমার সমৃদ্ধ ইতিহাস নিয়ে অত্যন্ত গর্বিত। কিন্তু তার মানে এটা নয় যে কেউ আমাকে এই অধিকার দিয়েছে যে আমি অন্য রাজ্য থেকে আসা মানুষকে হেনস্থা করতে পারব। বিহার থেকে আসা পরীক্ষার্থীদের সঙ্গে বাংলা পক্ষ যা করেছে সেটা আবার ভুয়ো আইবি অফিসার পরিচয় দিয়ে সেটা পুরো অনিয়ম। অন্য রাজ্যে যে বাঙালিরা চাকরি করছেন তাদের কেরিয়ারের বিরাট ক্ষতি করে দিচ্ছেন। যদিও শিলিগুড়ি পুলিশ তাকে গ্রেফতার করেছে, তাদের উচিত ওদের লিডার গর্গ চ্যাটার্জির বিরুদ💧্ধে একটা অভিযোগ দায়ের করা। যারা এই ধরনের ঘৃণা ছড়াচ্ছꩲে।'
‘তবে শুনতে পাওয়া যাচ্ছে গর্গ নাকি তাঁর অ্যাকাউন্ট বন্ধ করে দিয়ে পালিয়ে গিয়েছেন। কত সাহস গর্গের? বাঘ থেকে সোজা ইঁদুর? নীতীশজির কাছে অনুরোধ এই দুজনের বিরুদ্ধে কঠোরতম ব্যবস্থা নিন আর এই সংগঠনের বিরুদ্ধে।’ দাবি কেয়া ঘোষের বিজেপি নেত্রীর🍌।
কী হয়েছিল ঘটনাটি?
বিহার থেকে বাংলায় আসা দুই ছাত্রকে 𒅌বাংলায় হেনস্থা করা হয়েছে বলে অভিযোগ। তারা শিলিগুড়িতে পরীক্ষা দিতে এসেছিলেন। সেই সংক্রান্ত একটি ভিডিয়ো কেন্দ্র𓄧ীয় মন্ত্রী গিরিরাজ সিংহ শেয়ার করেছেন।
তিনি লিখেছেন, বাংলায় রোহিঙ্গা মুসলিমদের জন্য🍒 রেড কার্পেট আর বিহারের বাচ্চাদের মারধর করা হল পরীক্ষা দেওয়ার জন্য? তারা কি ভারতের অংশ নয়? মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় কি শুধু ধর্ষকদের বাঁচানোর ঠিকা নিয়েছেন?
সেই ভিডিয়োতে দেখা যাচ্ছে দুজন তরুণ ঘুমিয়ে রয়েছে। এরপর দুজন এসে তাদের বাংলায় প্রশ্ন জিজ্ঞাসা করে। তারা বাংলা বুঝতে পারছিল না। এরপর তাদের হিন্দিতে প্রশ্ন করা হয়। তারা বলে পরীক্ষা 🏅দিতে এসেছি। এ🌸রপরই শুরু হয় তাদের উপর চোটপাট। তাদের ডকুমেন্ট বের করতে বলে। কিন্তু তারা বের করতে চায়নি। এরপর তাদের কান ধরে ওঠবোস করানো হয়। কেন তারা বাংলায় পরীক্ষা দিতে এসেছে সেই প্রশ্ন করা হয়।
তারা জানিয়েছে আর কোনও দিন আসবে না। তাদের দাবি নথি বের করলে ছিঁড়ে দিতে পারে। সেই আশঙ্কায় তারা ডকুমেন্ট বের করতে চায়নি। তাদের রীতিমতো হেনস্থা করা হয় বলে অভিযোগ। আর স😼েই ভিডিয়ো এক্স হ্যান্ডেলে শেয়ার করেছেন গিরিরাজ। এরপর তিনি মমতা বন্দ্যোপাধ্য়ায়কে নিশানা করেন। পরে জানা যায় যে অভিযুক্ত তিনি নাক𝕴ি বাংলা পক্ষের সঙ্গে যুক্ত। এমনটাই দাবি করা হচ্ছে বিভিন্ন মহলের পক্ষ থেকে।