আরজি কর মেডিক্যাল কলেজে মহিলা চিকিৎসকের মৃত্যুর 𒁃ঘটনায় মুখ খুললেন তাঁর প্রেমিক। সংবাদমা🉐ধ্যমের সঙ্গে কথা বলতে গিয়ে কার্যত গলা ধরে আসে তাঁর। গত শুক্রবার ওই ঘটনা প্রকাশ্যে আসার পর থেকে জীবন অনেকটা বদলে গিয়েছে তাঁরও। স্বপ্ন যখন বাস্তব হওয়ার মুখে তখন তা ভেঙে চুরমার হয়ে গিয়েছে। কথপোকথনের সময় সেই বিষয়টিও গোপন করেননি তিনি।
আগামী বছর বিয়ে করার পরিকল্পনা ছিল নিহত মহিলা চিকিৎসকের। নিহত চিকিৎসকের প্রেমিক সংবাদমাধ্যমকে জানিয়েছে, ও আমাকে বলত, নাইট ডিউটি করতে ভালো লাগে না। কিন্তু কেন ভালো লাগে না সেটা আমাকে জানায়নি। ও যে রাতে সেমিনার হলꦅে ঘুমাত সেটাও কোনও দিন বলেনি আমাকে।
তিনি বলেন, আমাকে ও বলেছিল পোস্ট গ্রাজুয়েশন শেষ হলেই বিয়ে করব। ক্রিটিক্যাল কেয়ার নিয়ে বিশ꧋েষ উৎসাহ ছিল ওর।
ঘটনার বিবরণ দিতে গিয়ে গলা ধরে আসে ভদ্রল⛦োকের। তিনি বলেন, সেদিন রাত ১১টা নাগাদ আমি ওকে ফোন করি। ও আমাকে জানায়, ব্যস্ত আছি, পরে ফোন করছি। আমি আমার কর্মস্থলে ডিউটিতে ছিলাম। রাতে আর ফোন করে ওঠা হয়নি। সকালে ওকে ফোন করি কিন্তু ধরেনি। তার পর ওকে কতগুলো মেসেজ পাঠাই। রিপ্লাই আসেনি। এর পর যখন খবরটা পাই তখন বিশ্বাস করতে পারিনি। এ𝔉রকমও হয়?
গত শুক্রবার ভোর রাতে আরজি কর মেডিক্যালের এমারজেন্সি বিল্ডিংয়ের ৪ তলায় খুন হন এক মহিলা PGT♑ চিকিৎসক। সেই ঘটনায় সঞ্জয় রায় নামে এক সিভিক ভলান্টিয়ারকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ।