রূপশ্রী প্রকল্প। বিয়ের আগে আবেদনকা🎀রীকে এককালীন ২৫ হাজার টাকা করে দেয় রাজ্𝓰য় সরকার। সেক্ষেত্রে বিয়ের খরচ নিয়ে চিন্তা কিছুটা কমে। এবার সেই প্রকল্প নিয়ে বড় জালিয়াতির অভিযোগ।
এদিকে নদিয়ার কালীগঞ্জে সেই রূপশ্রী প্রকল্পে বড়সর অনিয়মের অভিযোগ। দেখা যাচ্ছে একই যুবতীর একাধিক অ্য়াকাউন্ট। সেখানে গিয়েছে রূপশ্রী প্রকল্পের টাকা। অর্থাৎ একজন যুবতীর একাধিক অ্যাকাউন্ট। আর সবকটি অ্যাকাউন্টেই গিয়েছে রূপশ্রী প্রকল্পের টাকা। অন্তত চারবার রূপশ্রী প্রকল্পের টাকা একই ব্যক্তির চারটি অ্য়াকাউন্টে গিয়েছে। ꦇ;
এদিকে ইতিমধ্যেই হিসেব মেলাতে গিয়ে বিষয়টি নজরে আসে। এরপর তাদের নোটিশ পাঠাতে শুরু করে প্রশাসন। সব মিলিয়ে দেখা গিয়েছে নদিয়ার কালীগঞ্জে সব মিলিয়ে ৬৭ জন যুবতী একাধিকবার এই রূপশ্রী প্রকল্পের টাকা নিয়েছেন। এরপরই মাথায় হাত প্রশাসনের।ꦛ শুরু হয় খোঁজখবর। শেষ পর্যন্ত বোঝা গিয়েছে ২০১৯ সালে এই ধরনের অনিয়মের ঘটনা হয়েছিল।
বর্তমানের প্রতিবেদন অনুসারে জানা গিয়েছে, ব্লক প্রশাসন ইতিমধ্যে টাকা ফেরত দেওয়ার জন্য নির্দেশ দিয়েছিল। সেই মতো কয়েকজন টাকা ফেরত দিয়েছে বলে খবর।সব মিলিয়ে প্রায় ৪ লাখ টাকা♍ ফেরত দিয়েছে বলে খবর। এমনকী ব্লক অফিসে এসেও কয়েকজন টাকা ফের🅘ত দিয়ে যাচ্ছেন।
কিন্তু কীভাবে এই টাকা একজন যুবতীর কাছে চারবার ﷺগেল? কেন আগে ধরা পড়ল না? তবে কি প্রশাসনের কেউ এܫই ঘটনার সঙ্গে জড়িত?
আসলে ২০২২ সালের আগে আধার ভিত্তিক পেমেন্ট ব্যবস্থা ছিল না। সেই সুযোগটা কাজে লাগিয়ে জালিয়াতি করা হয়েছিল। অর্থাৎ ব্যাঙ্ক অ্য়ꦓাকাউন্টটি আলাদা আলাদা। কিন্তু আধার কার্ডের নম্বর আলাদা ছিল। কিন্তু আধার কার্ডের সঙ্গে ব্যাঙ্কের অ্য়াকাউন্ট যুক্ত না থাকার জেরে ধরা পড়ার ক্ষেত্রে কিছুটা সমস্যা ছিল। তবে এখানেও রয়েছে একাধিক প্রশ্ন। একই ব্লকে একই আধার কার্ড ব্যবহার করে একই নামের অ্য়াকাউন্টে টাকা দেওয়া হল। কিন্তু তারপরেও ধরা পড়ল না। এটা কীভাবে সম্ভব?
অভিযোগ উঠছে এই ঘটনায় প্রশাসনের একাংশ যুক্ত থাকতে পারে। না হলে এই ধরনের ঘটনা ঘটানো সম্ভব ছিল না। এমনকী আবেদনকারীর আধার নম্বর ব্যবহার করে ভুয়ো আধার কার্ড তৈরি করা হয়েছে। তারপর স♑েই ভুয়ো আধার কার্ডের সঙ্গে অন্য অ্যাকাউন্ট যুক্ত করে টাকা হাতিয়ে নেওয়া হয়েছে। এক্ষেত্রেই প্রশ্ন উঠছে প্রশাসনের যারা এই টাকা দেও♔য়ার সঙ্গে যুক্ত তাদের চোখে পড়ল না এই অনিয়ম?