ক্যাগের পেশ করা রিপোর্ট নিয়ে বাংলায় রাজনৈতিক বিতর্ক চলছে। সেই বিতর্কের রেশ পড়ল বিধানসভাতেও। ক্যাগের রিপোর্টে রাজ্য সরকারের বিরুদ্ধে যে দুর্নীতির অভিযোগ উঠেছে, তা নিয়ে আলোচনা চেয়ে মুলতুবি প্রস্তাব জমা দেয় ব𝕴িজেপির পরিষদীয় দল। সেই প্রস্তাব খারিজ করে দেন স্পিকার বিমান বন্দ্যোপাধ্যায়। তার পর বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারীর নেতৃত্ব বিধানসভা থেকে ওয়াকআউট করেন বিজেপি বিধায়করা। পোস্টার স্লোগা𒁃ন নিয়ে তাঁরা বিধানসভার বাইরে বিক্ষোভ দেখাতে থাকেন।
ক্যাগের রিপোর্ট নিয়ে আলোচনার প্রস্তাব স্পিকার খারিজ করে দিতেই শুভেন্দু অধিকারী জানতে চান, কেন এই প্রস্তাব নিয়ে আলোচনা হবে না। জবাবে স্পিকার বলেন, 'এই বিষয়টি নিয়ে এখন বিধানসভায় আলোচনার কোনও প্রয়োজন নেই।' সঙ্গে সঙ্গে তারা বিক্ষোভ দেখাতে শুরু করেন। পরে ওয়া꧒কআউট করে বিধানসভার বাইরে বেরিয়ে এসে বিক্ষোভ দেখাতে🔯 থাকেন বিজেপি বিধায়করা।
১.৯৪ লক্ষ কোটি টাকার খরচের হিসাব দেয়নি নবান্ন, সম্প্রতি তাদের রিপোর্টে তেমনটাই জানিয়েছে সিএজি (কম্পট্রোলার অ্যান্ড অডিটর জেনারেল অফ ইন্ডিয়া)। যদি রাজ্য সরকার সেই অভিযোগ আগেই খারিজ করেছে। মুখ্যমন্ত্রী এই রিপোর্টকে 'ডাহ✱া মিথ্যে' বলে মন্তব্য করেছেন। তিনি এই রিপোর্টের বিরুদ্ধে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীকে চিঠিও লিখেছেন। সেই ক্যাগ রিপোর্টের আঁচ পড়ল বিধানসভাতেও।
পড়ুন। এবার নির্মলার দাবি, মেলেনি AG স🍰ার্📖টিফিকেট, পালটা তোপ দাগলেন চন্দ্রিমা
এদিন বিরোধী দলনেতা শু🌄ভেন্দু অধিকারী, মনোজ ওঁরাও ও শঙ্কর ঘোষ-সহ মোট ছ’জন বিজেপি বিধায়ক মুলতুবি প্রস্তাব জমা দেন। পাশাপাশি, স🦩িএজি রিপোর্ট নিয়ে তদন্তের দাবিও তোলেন তাঁরা।
এদিন বিধানসভার অন্দরেই 'চোর চোর' স্লোগান তোলেন বিরোধী বিধায়করা। কিনꦕ্তু স্পিকার বলেন, 'রাজ্যসভা লোকসভার মতো আমি কাউকে সাসপেন্ড করব না।' গত বছর সংসদে শীতকালীন অধিবেশনে হট্টগোলের জেরে দুই কক্ষ মিলিয়ে সাসপেনশনের মুখে পড়েন মোট ১৪১ জন বিরোধী সাংসদ।
পডুন। ১০০ দিনꦬের কাজের সব হিসেবই জমা দিয়েছে মমতারಌ সরকার, দাবি রিপোর্টে
এদিন বিরোধী দলনেতা বলেন, 'আমরা চাই ক্যাগের রিপোর্ট নিয়ে বিধানসভায় আলোচনা হোক।' তিনি জানান চলতি অধিবেশনে আরও দুটি বিষয় নিয়ে আলোচনা দাবি জানাবেন তাঁরা।দিঘায় পর্যটক ধর্ষণের๊ ঘඣটনা এবং চা শ্রমিকদের পাট্টা নয়, জমির অধিকার দিতে হবে।
পড়ুন। দিনের কাজে কারচুপির তদন্তে ইডি, অভিযান WBCS🐻 অফিসার থেকে ব্যবসায়ীর বাড়িতে