গার্ডেনরিচে ভেঙে পড়া বেআইনি নির্মাণের নমুনা পরীক্ষা করাতে চলেছে কলকাতা লালবাজার। গার্ডেনরিচের আজাহার মোল্লা বাগানে ভেঙে পড়া বহুতলের নির্মাণসামগ্রীর গুণমান যাচাই করতে নমুনা ন্যশনাল টেস্টিং ল্যাবরেটরিতে পাঠানো হবে বলেꦉ জানানো হয়েছ📖ে পুরসভা সূত্রে। ওদিকে প্রাথমিক তদন্তে জানা গিয়েছে পিলার বিভিন্ন প্রস্থচ্ছেদের রড ব্যবহার করায় ভেঙে পড়েছে বহুতলটি।
আরও পড়ুন: ‘লিপস অ্যান্ড বাউন্ডস তো জিন্দা হ্যায় না’? অভিষেকের রক্ষাকবচ নিয়ে বল🅠লেন শুভেন্দু
কলকাতা পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, গার্ডেনরিচের বিধ্বস্ত বহুতলের বিভিন্ন অংশ থেকে কংক্রিট ও ইস্পাতের নমুনা সংগ্রহ করা হয়েছে। নমুনা সংগ্রহ করেছে লালবাজারের হোমিসাইড শাখা। সেই নমুনা পাঠানো হবে পরীক্ষার জন্য। কংক্রিটে সিমেন্ট বালির অনুপ🍒াত সঠিক ছিল কি না। কী মানের সিমেন্ট ব্যবহার করা হয়েছিল। পিলার তৈরিতে কী মানের ইস্পাত ব্যবহার করেছিলেন প্রোমোটার তা খতিয়ে দেখবেন ন্যাশনাল টেস্টিং ল্যাবরেটরির গবেষকরা।
আরও পড়ুন: কোনও কেউকেটার কাছে মাথা ন🍬ত করবেন না, ই🧜ঞ্জিনিয়ারদের সঙ্গে বৈঠকে বললেন ফিরহাদ
নির্মাণ বিশেষজ্ঞরা বলছেন, প্রাথমিকভাবে মনে হচ্ছে পুকুর ভᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚ𒀱ᩚᩚᩚরাট করে তাড়াতাড়ি বহুতল নির্মাণ করতে গিয়ে এই দুর্ঘটনা। সদ্য ভরাট করার পুকুরের ওপর বহুতল তৈরির জন্য যে ধরণের ভিত তৈরি করতে হয় তা করা হয়নি। যার ফলে হেলে পড়েছে বহুতল। মড়ার ওপর খাঁড়ার ঘায়ের মতো নেমে এসেছে পিলারে বিভিন্ন প্রস্থচ্ছেদের ইস্পাতের রডের ব্যবহার। পিলারের কোণে ১০ মিমি প্রস্থচ্ছেদের রড ব্যবহার করা হলেও মাঝখানে ব্যবহার করা হয়েছে ৮ মিমি রড। যার পক্ষে উঁচু বহুতলের ভার বহন করা সম্ভব নয়। বাড়ি হেলে পড়ায় কিছু পিলারের ওপরে চাপ বেড়ে গিয়েছিল। সরু রড ব্যবহার করায় অতিরিক্ত চাপ সহ্য করতে পারেনি সেই পিলারগুলি। যার ফলে তাসের ঘরের মতো 🍎ভেঙে পড়েছে বহুতলটি।