🌌 ৪ মার্চ সিবিএসই দ্বাদশ শ্রেণির পদার্থবিজ্ঞানের প্রশ্নপত্রের সম্মুখীন হওয়া বেশিরভাগ শিক্ষার্থী মনে করেছেন যে, এটি খুব লম্বা এবং জটিল ছিল। এমসিকিউ-সহ বেশির ভাগ বিভাগেরই প্রশ্ন তাঁদের অনেকের সমস্যার মনে হয়েছে। অসুবিধার দিক থেকে এই প্রশ্নপত্রকে তাঁরা মাঝারি থেকে শক্ত হিসাবে রেট করেছেন।
﷽ গুরুগ্রামের সেক্টর ৪৬-এর এক ইন্টারন্যাশনাল স্কুলের ফিজিক্সের বিভাগীয় প্রধান পুনম সোনি বলেন, পদার্থবিদ্যার প্রশ্ন বহু ক্ষেত্রে জটিল হয়ে ওঠে। এবারের সিবিএসই-র দ্বাদশ শ্রেণির ফিজিক্স বোর্ডের পরীক্ষায় কিছুটা দীর্ঘ উত্তর দেওয়ার মতোই প্রশ্ন করা হয়েছে। পেপারটি গড়পড়তা শিক্ষার্থীদের জন্য কিছুটা চ্যালেঞ্জিং ছিল, তবে যে শিক্ষার্থীরা ব্যাপকভাবে পড়াশোনা করেছে, তারা ভালো স্কোর করতে সক্ষম হবে।
(আরও পড়ুন: ﷺপরা যাবে না গয়না, গগলস, স্মার্টওয়াচ, জানুন CBSE-র বোর্ড পরীক্ষার নতুন পোশাকবিধি)
🐠 তিনি আরও বলেন যে, কিছু এমসিকিউ এবং বিষয়ভিত্তিক প্রশ্নের উত্তর কিছুটা সময়সাপেক্ষও হয়েছে। বিভাগ সি এবং ডি’তে যে ধরনের প্রশ্ন হয়েছে, সেগুলির অনেকগুলিতেই ছাত্রছাত্রীদের অসুবিধা হতে পারেয়
🐲 লখনউয়ে অনেক পড়ুয়া এই প্রশ্নপত্রটিকে বেশ লম্বা এবং কঠিন বলে মনে করেছেন।
🍎 এলপিএস সাউথ সিটির ছাত্র আদিত্য বাজপেয়ী বলেন, প্রশ্নপত্রটি কঠিন এবং দীর্ঘ ছিল। মাঝারি ও সহজ প্রশ্নের অনুপাতও ছিল ভারসাম্যহীন। এলপিএস, সাউথ সিটি ব্রাঞ্চের দিশা চিলানির পেপারটি কিছুটা কঠিন বলে মনে হয়েছিল, বিশেষত এমসিকিউ-এর কারণে। তবে তিনি বলেছেন, ‘প্রশ্নপত্রটি চমৎকার ছিল। আমি নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে এটি সম্পন্ন করতে সক্ষম হয়েছি।’
(আরও পড়ুন: ಞদশম-দ্বাদশের বোর্ড পরীক্ষায় সিলেবাসের বাইরে প্রশ্ন? ভুল আছে? কী করবে? জানাল CBSE)
🥀 এলপিএস সাউথ সিটির লিপিকা চারু বলেন, কাগজটি মাঝারি মানের ছিল। খুব একটা সহজও নয়, কঠিনও নয়। বিভাগ ডি এবং ই খুব সহজ ছিল। তবে তিনিও জানিয়েছেন, এমসিকিউগুলি সমাধান করতে সমস্যার মুখোমুখি হয়েছেন।
♍ এলপিএস সেক্টর ১-এর আর এক ছাত্র অজয় কুমার পেপারটিকে কঠিন রেটিং দিয়েছেন। ‘বিভাগ ই ছিল স্কোরিং বিভাগ, এবং বিভাগ এ কিছু এমসিকিউ বাদে ভালো ছিল। বিভাগ বি এবং সি কঠিন ছিল, প্রচুর সংখ্যাগত এবং ধারণাগত প্রশ্ন ছিল। কেস স্টাডি সংখ্যায় বেশি ছিল।’
(আরও পড়ুন: ♋নবম থেকে দ্বাদশ শ্রেণির জন্যে 'ওপেন-বুক' পরীক্ষার প্রস্তাব বোর্ডের, দাবি রিপোর্টে)
🍷 চণ্ডীগড়ের জিএমএসএসএস সেক্টর ১৬-র শিক্ষক কুলদীপ সিংয়ের মতে, সব দিক থেকে এটি একটি অ্যাভারেজ প্রশ্নপত্র ছিল। তিনি জানিয়েছেন, কিছুটা সহজ এমসিকিউ প্রত্যাশা করেছিলেন। কিন্তু শেষ পর্যন্ত সেটি পাননি। আর সেই কারণেই নম্বর কতটা উঠতে পারে, তা নিয়ে কিছুটা অনিশ্চিত তিনি। তাঁর দাবি, এই বছরের পদার্থবিজ্ঞানের প্রশ্নপত্র আগের বছরগুলির তুলনায় কঠিন ছিল।