নেপালের বিরুদ্ধে এশিয়া কাপের গ্রুপ লিগে🍸র প্রথম ম্যাচে একজোড়া উইকেট তুলে নেন হ্যারিস রউফ। পরে ভারতের বি📖রুদ্ধে গ্রুপের দ্বিতীয় ম্যাচে তুলে নেন তিনটি উইকেট। এবার বাংলাদেশের বিরুদ্ধে সুপার ফোর রাউন্ডের প্রথম ম্যাচে আরও ৪টি উইকেট পকেটে পোরেন পাক পেসার।
বুধবার লাহোরের গদ্দাফি স্টেডিয়ামে চারটি উইকেট নেওয়ার পথে অনবদ্য এক মাইলস্টোন টপকে যান রউফ। গড়ে ফেলেন ব্যক্তিগত নজিরও। তবে আক্ষেপ একটাই যে, হ্যাটট্রিকের সু⭕যোগ হাতছাড়া করেন তিনি।
ইনিংসের দশম ওভারের প্রথম বলেই তৌহিদ হৃদয়কে বোল্𒊎ড করেন হ্যারিস। ১৪৫ কিলোমিটার গতির যে ডেলিভারিটিতে তিনি তৌহিদের স্টাম্প ছিটকে দেন, তা সামলাতে হিমশিম খেতেন রথী-মহারথী ব্যাটাররাও। 🅷এমন ডেলিভারিতে আড়াআড়ি শট খেলতে চাওয়া যে বোকামি, সেটা আউট হওয়ার পরে বুঝতে পারেন হৃদয়।
এশিয়া কাপ সংꦆক্রান্ত যাবতীয় খবর, তথ্য-পরিসংখ্যান ও লাইভ স্কোর আপডেটে চোখ রাখতে ক্লিক করুন এখান🌱ে
♛উল্লেখযোগ্য বিষয় হলꦦ, তৌহিদ হৃদয়কে ফিরিয়ে ওয়ান ডে কেরিয়ারে ৫০টি উইকেটের মাইলস্টোন ছুঁয়ে ফেলেন রউফ। তিনি পাকিস্তানের তৃতীয় দ্রুততম বোলার হিসেবে ৫০টি ওয়ান ডে উইকেটের মাইলস্টোন ছুঁয়ে ফেলেন। হ্যারিস ২৭টি ম্যাচে বল করে এমন কৃতিত্ব অর্জন করেন। পাক বোলারদের মধ্যে তাঁর থেকে কম ম্যাচে বল করে এই মাইলস্টোন ছুঁয়েছেন কেবল হাসান আলি ও শাহিন আফ্রিদি। হাসান ২৪টি ওয়ান ডে ম্য়াচে বল করে ৫০টি উইকেট সংগ্রহ করেন। আফ্রিদি ২৫টি ওয়ান ডে ম্যাচে বল করে ৫০টি উইকেট নেন।
পাকিস্তানের হয়ে সব থেকে কম ওয়ান ডে ম্যাচে ৫০টি উইকেট নেওয়া তিন বোলার:-
১. হাসান আলি- ২৪টি ম্যাচে।
২. শাহিন আফ্রিদি- ২৫টি ম্যাচে।
৩. হ্যারিস রউফ- ২৭টি ম্যাচে।
ইনংসের ৩৮তম ওভারের দ্বিতীয় ও তৃতীয় বলে হ্যারিস পরপর সাজঘরে ফেরান মুশফিকুর রহিম ও তাসকিন আহমেদকে। দু'জনেই উইকেটকিপার রিজওয়ানের দস্তানায় ধরা দে🌃ন। সুতরাং, সেই ওভারে হ্যাটট্রিকের সামনে দাঁড়িয়ে ছিলেন হ্যারিস। তবে ওভারের চতুর্থ বলে ১ রান নিয়ে সেই সম্ভাবনায় জল ঢালেন শরিফুল ইসলাম।
এছাড়া ম্যাচে বাংলাদেশ ওপেনার মহম্মদ নইমের উইকেটটিও তুলে নেন হ্🐟যারিস। তিনি ৬ ওভারে ১৯ রান খরচ করে ৪টি উইকেট সংগ্রহ করেন। চলতি এশিয়া কাপে সাকুল্যে ৯টি উইকেট সংগ্রহ করেন হ্যারিস। সুপার ফোরের প্রথম ম্যাচে পাকিস্তান ব্যাট করতে নামার আগে পর্যন্ত তিনিই টুর্নামেন্টের সর্বোচ্চ উইকেটশিকারী। নাসিম শাহ ও শাহিন আফ্রিদি নিয়েছেন ৭টি করে উইকেট।