টুর্নামেন্টের প্রথম তিন ম্যাচ জিতে ইংল্যান্ড চলতি মহিলা টি-২০ বিশ্বকাপের সেমিফাইনালে যাওয়ার প্রবল দাবি জানিয়ে রাখে। তারা লিগের একেবারে শ🃏েষ ম্য🌞াচের আগে পর্যন্ত বি-গ্রুপের এক নম্বরে ছিল। তবে শেষ ম্যাচে ওয়েস্ট ইন্ডিজের কাছে হেরে বিশ্বকাপ থেকে ছিটকে যেতে হয় ব্রিটিশদের।
ওয়েস্ট ইন্ডিজ লিগ টেবিলের তিন নম্বরে অবস্থান করছিল। ইংল্যান্ডের কাছে হারলেই তাদের বিদায় নিতে হত টুর্নামেন্ট থেকে। তবে শেষ ম্যাচের দাপুটে জয়ে ওয়েস্ট ইন্ডিজ উঠে আসে এক নম্বরে এবং লিগ চ্যাম্পিয়ন হিসেবে সেমিফাইনালে ওঠে। ইংল্যান্🍎ড ꧂পিছিয়ে যায় লিগ টেবিলের দ্বিতীয় স্থানে থাকা দক্ষিণ আফ্রিকার পিছনে তৃতীয় স্থানে।
মঙ্গলবার দুবাইয়ে ওয়েস্ট ইন্ডিজের কাছে লিগের শেষ ম্যাচে হেরে বসে ইংল্যান্ড। টস হের⛎ে শুরুতে ব্যাট করতে নামে ইংল্যান্ড। তারা নির্ধারিত ২০ ওভারে ৭ উইকেটের বিনিময়ে ১৪১ রান সংগ্রহ করে। পরিচিত দাপট দেখাতে না পারলেও লড়াকু হাফ-সেঞ্চুরি করেন ন্যাট সিভার ব্রান্ট। তিনি ৫০ বলে ৫৭ রান করে নট-আউট থাকেন। মারেন ৫টি চার।
১৩ বলে ২১ রান করে রিটায়ার্ড হার্ট হন ক্যাপ্টেন হিথার নাইট। তিনি ৩টি চার মারেন। ১টি বাউন্ডারির সাহায্যে ১২ বলে ১৬ রান করেন ড্যানি ওয়াট। ১৯ ব🔥লে ১৪ রানের ঠুকঠুকে ইনিংস খেলেন মাইয়া বাউচার।🔥 তিনিও মোটে ১টি চার মারেন।
বাকিরা কেউই দুই 🃏অঙ্কের রান করতে পারেন🍷নি। অ্যালিস ক্যাপসি ১, অ্যামি জোনস ৭, চার্লি ডিন ৫, ড্যানিয়েল গিবসন ৭ ও সোফি একলেস্টোন ৭ রান করে আউট হন। ১ রানে নট-আউট থাকেন সারা গ্লেন।
ওয়েস্ট ইন্ডিজের হয়ে ৪ ওভারে মাত্🍷র ২১ রান খরচ করে ৩টি উইকেট দখল করেন অ্যাফি ফ্লেচার। ৪ ওভারে ৩৫ রান খরচ করে ২টি উইকেট নেন ক্যাপ্টেন হেইলি ম্যাথিউজ। ৩ ওভারে ১৬ রান খরচ করে ১টি উইকেট নেন দিয়েন্দ্রা ডটিন।
পালটা ব্যাট করতে নেমে ওয়েস্ট ইন্ডিজ ১৮ ওভারে ৪ উইকেটের বিনিময়ে ১৪২ 🐼রান তুলে ম্যাচ জিতে যায়। অর্থাৎ, ১২ বল বাকি থাকতে ৬ উইকেটে ম্যাচ জেতে তারা। এই জয়ের সুবাদে ৪ ম্যাচে ৬ পয়েন্ট নিয়ে লিগ চ্যাম্পিয়ন হয় ওয়েস্ট ইন্ডিজ। তারা বি-গ্রুপের এক নম্বর দল হিসেবে সেমিফাইনালে ওঠে। ক্যারিবিয়ানদের কাছে হেরে টুর্নামেন্ট থেকে বিদায় নিতে হয় ইংল্যান্ডকে। ২০১০ সাল থেকে এই প্রথমবার মহিলা টি-২০ বিশ্বকাপের সেমিফাইনালে উঠতে ব্যর্থ হয় ইংল্যান্ড।
ওয়েস্ট ইন্ডিজে♔র হয়ে হাফ-সেঞ্চুরি করেন দুই ওপেনার হেইলি ম্যাথ𒁃িউজ ও কিয়ানা জোসেফ। ম্যাথিউজ ৩৮ বলে ৫০ রানের আগ্রাসী ইনিংস খেলে আউট হন। তিনি ৭টি চার ও ১টি ছক্কা মারেন। ৩৮ বলে ৫২ রান করে সাজঘরে ফেরেন কিয়ানা। তিনি ৬টি চার ও ২টি ছক্কা মারেন।