টুর্নামেন্টের প্রথম তিন ম্যাচে হেরে শ্রীলঙ্ক𒀰া আগেই চলতি মহিলা টি-২০🌃 বিশ্বকাপ থেকে বিদায় নিশ্চিত করে ফেলে। নিউজিল্যান্ডের বিরুদ্ধে লিগের চতুর্থ তথা শেষ ম্যাচটি ছিল এশিয়া চ্যাম্পিয়নদের কাছে সম্মান রক্ষার লড়াই। সেই লড়াইয়েও পুরোপুরি ব্যর্থ দ্বীপরাষ্ট্রে। লিগের চতুর্থ ম্যাচে নিউজিল্যান্ডের কাছেও হারতে হয় শ্রীলঙ্কাকে। ফলে সব ম্যাচ হেরে একরাশ লজ্জা নিয়ে দেশে ফিরছেন চামারি আতাপাত্তুরা।
রবিবার শারজায় নিউজিল্যান্ডের বিরুদ্ধে এ-গ্রুপের ম্যাচে টস জিতে শুরুতে ব্যাট করতে নামে শ্রীলঙ্কা। তারা ঠুকঠুকে ব্যাটিংয়ে নির্ধারিত ২০ ওভারে ৫ উইকেটের বিনিময়ে ১১৫ রান সংগ্রহ করে। ক্যাপ্টেন চামারি আতাপাত্তু দলের হয়ে সব থেকে বেশি ৩৫ রান সংগ্🐬রহ করেন। যদিও তিনি খরচ করেন ৪১টি বল। আতাপাত্তু সাকুল্যে ৫টি চার মারেন।
এছাড়া বিষ্মি গুণরত্নে ৮, হর্ষিতা সমরাবিক্রমে ১৮, কবিশা দিলহারি ১০, অনুষ্কা সঞ্জীবনী ৫, নীলাক্ষিকা সিলভা ১৪ ও আমা কাঞ্চনা ১০ রানের যোগদান রাখেন। নিউজিল্যান্ডের হয়ে ৪ ওভারে ১ꦕ৩ রান খরচ করে ২টি উইকেট সংগ্রহ করেন অ্যামেলিয়া কের। লেই ক্যাসপারেক ৪ ওভারে ২৭ রান খরচ করে একজোড়া উইকেট তুলে নেন। ৪ ওভারে ১৯ রান খরচ করে ১টি উইকেট নেন ইডেন কার্সন। উইকেট না পেলেও কৃপণ বোলিং করেন রোজমেরি মায়ের। তিনি ৪ ওভারে মোটে ১৭ রান খরচ করেন।
পালটা ব্যাট করতে নেমে নিউজিল্যান্ড ১৭.৩ ওভারে ২ উইকেটের বিনিময়ে ১১৮ রান তুলে ম্যাচ জিতে যায়। অর্থাৎ, ১৫ বল বাকি থাকতে ৮ উইকেটে ম্যাচ জেতে নিউজিল্যান্ড। লড়াকু হাফ-সেঞ্চুরি কর🍬েন ওপেনার জর্জিয়া প্লিমার। তিনি ৪৪ বলে ৫৩ রান করে মাঠ ছাড়েন। মারেন ৪টি চার।
সুজি বেটস ১৭ রান করেꦉ আউট হন। ২২ বলের ধীর ইনিংসে তিনি ১টি চার মারেন। ৩১ বলে ৩৪ রান করে নট-আউট থাকেন অ্যামেলিয়া কের। তিনি ৩টি চার মারেন। ৮ বলে ১৩ রান করে নট-আউট থাকেন সোফি ডিভাইন। তিনি ১টি ছক্কা মারেন। শ্রীলঙ্কার হয়ে ১টি করে উইকেট নেন সচিনি নিশংসলা ও চামারি আতাপাত্তু। ম্যাচের সেরা ক্রিকেটারের পুরস্কার জেতেন জর্জিয়া।
বিশ্বকꦫাপের ৩ ম্যাচে নিউজিল্যান্ডের এটি দ্বিতীয় জয়। এই জয়ের সুবাদে ৩ ম্যাচে ৪ পয়েন্ট সংগ্রহ করে তারা। ফলে ভারতের সেমিফাইনালে যাওয়ার লড়াই কঠিন হয় সন্দেহ নেই।