চাঁদের দক্ষিণ মেরুতে ভারতের চন্দ্রযান-৩ পৌঁছে গিয়েছে। বুধবার সন🐬্ধ্যে ৬.০৪ মিনিটে চন্দ্রের দক্ষিণ মেরুতে ল্যান্ডার ‘বিক্রম’ সফল ভাবে অবতরণ করেছে। রাশিয়া, আমেরিকা ও চিনের পর চাঁদে সফট ল্যান্ডিং করল ভারত। তবে চাঁদের দক্ষিণ মেরুতে অবতরণ করা বিশ্বের প্রথম দেশ হয়ে উঠেছে ভারত।
চাঁদের দক্ষিণ মেরু এখনও অনাবিষ্কৃত। পৃথিবীর আর কোনও দেশ সেখানে পৌঁছতে পারেনি। সেখানেই পৌঁছে গিয়েছে ভারত। আর আয়ারল্যান্ডে বসেই সেই ঐতিহাসিক মুহূর্তের সাক্ষী থেকেছেন জসপ্রীত বুমরাহরা। এমন কী বিরাট কোহলি, র𒈔োহিত শর্মারাও চন্দ্রযান-৩ সফল ভাবে অবতরণ করায় উচ্ছ্বসিত।
বিসিসিআই একটি ভিডিয়ো শেয়ার করেছে। সেই ভিডিয়োতে দেখা গিয়েছে, ক্যাপ্টেন জাসপ্রীত বুমরাহের নেতৃত্বে 🉐ক্রিকেটাররা একটি স্ক্রিনের সামনে আঠার মতো আটকে রয়েছেন। রিঙ্কু সিং, যশস্বী জয়সওয়াল, মুকেশ কুমাররা খুব আগ্রহ নিয়ে মনোযোগ সহকারে ইভেন্টটি দেখছিলেন এবং চন্দ্রযান-৩ নিরাপদে অবতরণ করার সঙ্গে সঙ্গে তাঁরা উল্লাসে ফেটে পড়েন। প্রত্যেকের চোখেমুখেই গর্বের ছোঁয়া ছিল।
এদিকে, ঐতিহাসিক কৃতিত্বের পর বিরাট কোহলি, রোহিত শর্মা, শুভমন গিলরাও উচ্ছ্বসিত, তাঁরাও অভিনন্দন জানিয়েছেন। কোহলি টুইটা༒রে লিখেছেন, ‘#চন্দ্রযান-৩-এর টিমকে অনেক অভিনন্দন। আপনারা দেশকে গর্বিত করেছেন। জয় হিন্দ!’
শুভম গিল লিখেছেন, ‘অসাধারণ কৃতিত্বের জ🐻ন্য @ISRO-কে ধন্যব💧াদ! #চন্দ্রযান-৩-এর টিমকে তাদের অসাধারণ কৃতিত্বের জন্য অভিনন্দন!’
🐓ভারত অধিনায়ক রোহিত শর্মা আবার তাঁর পোস্টে লিখেছেন, ‘চন্দ্রের দক্ষিণ মেরুতে প্রথম দেশে হিসেবে পৌঁছানোর মিশনে সফল। এটা একটা দারুণ বিষয়। আমাদের প্রত্যেকের জন্য একটি গর্বিত মুহূর্ত এবং @ইসরোকে তাদের সমস্ত প্রচেষ্টার🀅 জন্য একটি বড় অভিনন্দন।’
অবশেষে ভারতের ৪০দিনের অপেক্ষার অবসান হয়েছে। ইসরোর ১৬,৫০০ বিজ্ঞানীর গত চার বছর♑ ধরে যে কঠোর পরিশ্রম করেছিলেন, তা সম্পূর্ণ হয়েছে। সফট ল্যান্ডিংয়ে মাধ্যমে বিশ্বের চারটি দেশের তালিকায় এখন নাম যুক্ত হয়েছে ভারতেরও। ১৪ জুলাই ঠিক দুপুর ২টো ৩৫ মিনিট। ইতিহাস গড়ার পথে প্রথম পা বাড়িয়েছিল চন্দ্রযান-৩।
আরও পড়ুন: ৬-৬-৬-৪-৬-১-𓆉 বোলারকে পিটিয়ে ছাতু করলেন ইউসুফ, মনে করালেন তরুণ KKR তারকাকে
শ্রীহরিকোটার সতীশ ধওয়ান স্পেস সেন্টারের লঞ্চিং প্যাড থেকে চাঁদের উদ্দেশে উড়ে গিয়েছিল ভারতীয় মহাকাশ গবেষণা সংস্থা ইসরোর এই মহাকাশযান। দিনরাত এক করে, নাওয়া-খাওয়া-ঘুম ত্যাগ করে একে একে ৪০ দিন কাটিয়েছেন ইসরোর বিজ্ঞানীরা। নজর রাখ𝔉েছিলেন চন্দ্রযান-৩-এর গতিবিধির উপর। অপেক𒆙্ষায় ছিলেন আপামর দেশবাসী। ইতিহাস তৈরির মাহেন্দ্রক্ষণের সাক্ষী থাকবেন বলে। অবশেষে অবসান হল সেই অপেক্ষার।