চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি ২০২৫-র বিষয়ে বিসিসিআই-এর কাছ থেকে শে𒅌ষ পর্যন্ত চিঠি পেয়েছে পাকিস্তান ক্রিকেট বোর্ড। আসলে ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ড পিসিবি-কে জানিয়েছে যে তারা পাকিস্তানে ভ্রমণ না করার সিদ্ধান্তে কোন পদক্ষেপ ন🔥িচ্ছে। সে বিষয়ে একটি চিঠি দেওয়া হয়েছে। এই বিষয়টি নিশ্চিত করেছে পিসিবি। মনে করা হচ্ছে টুর্নামেন্টটি এখন একটি বড় সংকটে পড়তে পারে।
বিসিসিআই মেইলটি গত সপ্তাহে ইন্টারন্যাশনাল ক্রিকেট কাউন্সিলের (আইসিসি) কাছে পাঠানো হয়েছিল, যা আনুষ্ঠানিকভাবে পিসিবিকে পাঠান হয়েছে। পিসিবির একজন মুখপাত্র এই চিঠিটি পাওয়ার বিষয়ে নিশ্চিত করেছেন। ক্রিকবাজের রিপোর্টে এটি বলা হয়েছে। রিপোর্টে বলা হয়েছে পিসিবি-র মুখপাত্র জানিয়েছেন, ‘পিসিবি আইসিসি থেকে একটি ইমেল পেয়েছে, যেখানে বলা হয়েছে যে বিসিসিআই তাদের জানিয়েছে যে তাদের দল আইসিসি চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি ২০২৫ এর জন্য পাকিস্ত🌳ানে যাবে না। পিসিবি তাদের পরামর্শ এবং নির্দেশনার জন্য সেই ইমেলটি পাকিস্তান সরকারের কাছে পাঠিয়েছে।’ꦅ
যদিও এটি সম্প্রতি আনুষ্ঠানিকভাবে নিশ্চিত করা হয়েছে, পাকিস্তানে খেলার বিষয়ে বিসিসিআই-এর অবস্থান দীর্ঘদিন ধরে আইসিসি এবং বিশ্ব ক্রিকেট সম্প্রদায় উভয়ের কাছেই পরিচিত -ꦓ এর চিঠিটি প্রতဣ্যাশিত লাইনে রয়েছে। এখন বড় প্রশ্ন হল তাহলে এরপর কি হবে? আইসিসি এবং পিসিবি কি সংযুক্ত আরব আমিরাতে ভারতের ম্যাচগুলিকে হাইব্রিড মডেলে করবে?
এটি একটি জটিল সমস্যার একটি অতি সরল সমাধান বলে মনে হয়, যার মধ্যে গভীর-মূল ক্ষোভ, উত্তেজনা এবং যুদ্ধে লিপ্ত দুটি দেশের মধ্যে বহুবর্ষজীবী কূটনৈতিক স্থবিরতা জড়িত। ভারত বনাম পাকিস্তান সম্পর্কের ইতিহাসের পরিপ্রেক্ষিতে, আইসিসি এই ইস্যুটি সঠিকভাবে পরিচালনা করেছে কিনা তা নিয়ে বিতর্ক রয়েছে। আইসিসি আরও সক্রিয় হতে পারত, চ্যাম্পি⛎য়ন্স ট্রফি পরিচালনার সঙ্গে জড়িত একজন গুরুত্বপূর্ণ কর্মকর্তা এই বিষয়টি অনুভব করেছেন।
মনে করা হচ্ছে হাইব্রিড মডেলটি এখও পর্যন্ত পিসিবির কাছে অগ্রহণযোগ্য। পিসিবি-র প্রধান মহসিন নক♔ভি এই বিষয়ে অনেক কথাই বলেছেন। নকভি গত সপ্তাহে লাহোরে সাংবাদিকদের বলেছেন, ‘আজ পর্যন্ত একটি হাইব্রিড মডেল সম্পর্কে কোন আলোচনা করা হয়নি এবং আমরা এই ধরনের একটি মডেল নিয়ে আলোচনা করতে প্🦄রস্তুত নই।’ এই মন্তব্যগুলি একটি গুরুতর পরিস্থিতি তৈরি করতে পারে বলে মনে করা হচ্ছে।