বড় কিছু অর্জন করতে হলে ঝুঁকি নিতেই হয়। বিশেষ করে যখন নিশ্চিত হারের মুখে এগিꦉয়ে যায় দল, ছবিটা ব🐻দলাতে চেনা ছকের বাইরে বেরোতে হয় ক্যাপ্টেনদের। সূর্যকুমার যাদব সেটা ভালোভাবেই বুঝিয়ে দিয়েছেন শ্রীলঙ্কার বিরুদ্ধে সিরিজের তৃতীয় তথা শেষ টি-২০ ম্যাচে।
উল্লেখযোগ্য বিষয় হল, এক্ষেত্রে ভাবনা-চিন্তায় অভিনবত্ব আমদানি করেও একা কৃতিত্ব নিলেন না সূর্য। বরং তিনি কৃতিত্ব ভাগ করে দিলেন সাম্প্রতিক সময়ে টিম ইন্ডিয়ার তিন স✅ফল দলনায়ক মহেন্দ্র সিং ধোনি, বিরাট কোহলি ও রোহিত শর্মাকে। স্পষ্ট জানালেন যে, নেতৃত্বের এই বিশেষ দিকগুলি তিনি শিখেছেন তিন পূর্বসূরীর থেকে।
শ্রীলঙ্কার বিরুদ্ধে সিরিজের তৃতীয় টি-২০ ম্যাচে জয়ের পরে সূর্যকুমার যাদব বিসিসিআই টিভিতে বলেন, ‘আমি আগেও এমন ক্লোজ ম্যাচ খেলেছি অন্য ক্যাপ্টেনদের অধীনে। দেখেছি কীভাবে শেষ মুহূর্তে পর্যন্ত ম্যাচ টেনে নিয়ে গিয়ে জয় তুলে নেওয়া যায়। তাছাড়া আমি রিঙ্কুকে, রিয়ানকে সবাইকেই আগে থেকে বলে রেখেছিলাম যে, নেটে বোলিং করতে থা🌌কো। কেননা এখানে পরিস্থিতি এমনই যে, পিচ শুকনো হলে বল করতে ওহতে পারে।’
সূর্য আরও জানান, যেভাবে বিশ্বকাপ ফাইনালে এমন পরিস্থিতি থেকেই ম্যাচ জিতেছিল ভারত, তা থেকে শিক্ষা নেন তিনি। তাঁর কথায়, ‘যখন রানে-বলে ম্যাচ চলছিল, আমি এক মাসের আগে পিছে যাই। ভাবি যে, সেখানে ꦛতো তবুও পিচে ব্যাট করা সহজ ছিল। এখানে তো বল ঘুরছে। তাই মনে হয়ে, এখানে যদি একটা উইকেট তুলে নিতে পারি অথবা এক-দু’ওভার ভালো বল করি, তাহলে ম্যাচ আরও দূরে টেনে নিয়ে যাওয়া যাবে।'
১৯তম ওভারে রিঙ্কু সিংকে বল করতে পাঠানো ও শেষ ওভারে নিজে বল করতে যাওয়ার প্রসঙ্গে সূর্যকুমার বলেন, ‘চেনা ছকের বা🍨ইরে সেই মুহূর্তে যেটা আমার মাথায় আসে, সেই সিদ্ধান্তই নিয়েছি। এটা হাই রিস্ক হাই রিওয়ার্ডে মতো সিদ্ধান্ত ছিল। তাছাড়া আমি মুম্বইয়ে এত ঘরোয়া ক্রিকেট খেলেছি, সেই সব ম্যাচ খেলে আপনি শিখে যাবেন আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে কীভাবে রান তুলতে হয় বা কীভাবে কাউকে আটকে রাখতে হয়। আমি এইসব বিষয় সেখানেই শিখেছি।’
শেষে সূর্যকুমার যোগ করেন, ‘জাতীয় দলে আসার পরে রোহিত ভাই, বিরাট ভাই, মাহি 🦹ভাইকে দেখে অনেক কিছু শিখেছি। সেই শিক্ষগুলোই এখানে কাজে লা🌠গিয়েছি মাত্র।’