লোকসভা ভোটের প্রচারে তেলঙ্গনায় গিয়ে পাক অধিকৃত কাশ্মীর নিয়ে বড় মন্তব্য করলেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ। সম্প্রতি সীমান্তের ওপারে বিক্ষোভ প্রদর্শন দেখাচ্ছে আম জনতা। এই আবহে অমিত শাহ দাবি করেন, এনডিএ যদি এবার লোকসভা ভোটে জিতে ক্ষমতায় ফিরে আসে, তাহলে পাক অধিকৃত কাশ্মীরকে ভারতে ফিরিয়ে আনা হবে। শাহ বলেন, 'জম্মু ও কাশ্মীরের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী ফারুক আবদুল্লা এবং কংগ্রেস নেতা মণিশঙ্কর আইয়ার বলছেন পাকিস্তানকে সমীহ করে চলা উচিত, কারণ তারা পারমাণবিক শক্তি। তবে আমি জিজ্ঞেস করতে চাই, কাশ্মীর কি আমাদের না? আমরা চরম সিদ্ধান্ত নেব এবং পাক অধিকৃত কাশ্মীর ফিরিয়ে নেব।' (আরও পড়ুন: উড়েছে ভারতীয় পতাকা👍, গণপিটুনিতে মৃত্যু পুলিশের, কেন পাক অধিকৃত কাশ্মীর꧑ে খেপেছে মানুষ?)
আরও পড়ুন: পরমাণু বোমা বিক্রির চেষ্টায় ဣপাকিস্তান, আর তাদের নিয়ে ভয় দে𝐆খায় কংগ্রেস: মোদী
আরও পড়ুন: ট্রেনের যাত্রা হবে আরও আরামদায়ক, সঙ্গে আয় বাড়বে রেলের,🐼 সামনে൲ নয়া ‘পরিকল্পনা’?
উল্লেখ্য, পুলিশি অভিযানের প্রতিবাদে পাকিস্তান অধিকৃত কাশ্মীরের রাজধানী মুজাফফরাবাদে ধর্মঘট ডাকা হয়েছিল শনিবার। এই আবহে সপ্তাহান্তে ওপারের কাশ্মীরে সব ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠান বন্ধ ছিল। এর আগে পুলিশি অভিযানের জেরে নিরাপত্তা বাহিনী এবং বিক্ষোভকারীদের মধ্যে সংঘর্ষ হয়েছিল। এর প্রতিবাদেই গতকালকের এই ধর্মঘট পালিত হয়। এই আবহে শনিবারও পুলিশের সঙ্গে বিক্ষোভকারীদের সংঘর্ষ বাঁধে বলে জানা গিয়েছে। ১৪৪ ধারা জারি থাকা সত্ত্বেও রাস্তায় নেমে এসে প্রতিবাদ জানান কয়েক হাজার মানুষ। তাদের ছত্রভঙ্গ করতে পাক পুলিশ ও নিরাপত্তারক্ষীরা নাজেহাল হন। এই সব সংঘর্ষে এখনও পর্যন্ত দুই জন বিক্ষোভকারী এবং পুলিশের এক আধিকারিকের মৃত্যু হয়েছে। এদিকে পাক অধিকৃত কাশ্মীরের রাওয়ালকোটে শুক্রবারে আবার উড়েছে ভারতীয় পতাকা। (আরও পড়ুন: 'পণ্ডিতরাꦦ অবাক হবেন', দক্ষিণ ভারত, পশ্চিমবঙ্গে BJP'র ফ😼ল নিয়ে বড় দাবি মোদীর)
আরও পড়ুন: 'কেউ CAA বাতিল♓ করতে পারবে না...', অর্জুন গড় থেকে বাংলাকে ৫ গ্যারান্টি মোদীর
রিপোর্ট অনুযায়ী, জম্মু-কাশ্মীর জয়েন্ট আওয়ামী অ্যাকশন কমিটির আহ্বানে শুক্রবার পাকিস্তান অধিকৃত কাশ্মীরের মুজাফফরাবাদে ধর্মঘট পালিত হয়। বিদ্যুৎ বিলে ধার্য 'অন্যায্য' করের প্রতিবাদে এই আন্দোলন। গত বছর অগস্টেও একই ধরনের হরতাল প🧸ালন করা হয়েছিল পাক অধিকৃত কাশ্মীরে। এই আবহে বৃহস্পতিতে মুজাফফরাবাদ ও মিরপুর বিভাগের বিভিন্ন অংশে রাতভর অভিযান চালিয়ে পুলিশ বেশ কয়েকজন নেতা-কর্মীকে গ্রেফতার করেছিল।