দীর্ঘ কয়েকবছর ধরে সিএএ, এনআরসি নিয়ে সব🥀াইকে চাপে ফেলে দিয়েছে কেন্দ্রের বিজেপি সরকার। এবার লোকসভা নির্বাচনের প্রাক্কালে দেশজুড়ে সিএএ কার্যকর করেছে নরেন্দ্র মোদীর সরকার। আর তাতেই মতুয়া ভোটব্যাঙ্ক কুক্ষিগত করা যাবে বলে মনে করেছিলেন বিজেপি নেতারা। কিন্তু সেখানে নিঃশর্ত নাগরিকত্বের কথা না থাকায় মতুয়া সম্প্রদায়ের মানুষজন দ্বিধাবিভক্ত হয়ে ൩পড়েন। তবে সিএএ’র জন্য আবেদন প্রক্রিয়া শুরু হওয়ার পর থেকে এখনও পর্যন্ত কতজন মানুষ এতে নাগরিকত্বের জন্য আবেদন জানিয়েছেন? এই প্রশ্ন উঠেছে। এবার বিষয়টি নিয়ে তথ্য জানালেন বনগাঁ লোকসভা কেন্দ্রের বিজেপি প্রার্থী শান্তনু ঠাকুর।
এদিকে এই বিষয়টির বিরোধিতা করে নির্বাচনী জনসভায় নেমেছেন তৃণমূল কংগ্রেসের রাজ্যসভার সাংসদ মমতাবালা ঠাকুর। এমনকী মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ও এসবের তীব্র বিরোধিতা করেছেন। মানুষের নাগরিকত্ব কেড়ে নেওয়ার এটাই নতুন ছক বলে মনে করছেন তৃণমূল সুপ্রিমো। এবার নির্বাচনের প্রচার শেষে শা💞ন্তনু ঠাকুর জানালেন, সিএএ নিয়ে ১০ হাজার মতুয়ারা আবেদন করেছেন। এই নিয়ে এখন বাড়ছে তরজা। কারণ মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় নিজের প্রত্যেকটি সভা থেকে সিএএ’তে আবেদন করলে নাগরিকত্ব চলে যাবে বলে সতর্ক করছেন মানুষজনকে। এমনকী বঞ্চিত হতে হবে সমস্ত সরকারি প্রকল্প থেকে বলছেন তিনি। সেখানে বনগাঁ লোকসভা কেন্দ্রের বিজেপি প্রার্থী শান্তনু ঠাকুর জানিয়ে দিলেন, ১০ হাজার মতুয়ারা আবেদন করেছেন সম্প্রতি।
আরও পড়ুন: এবার বিজেপি নেতার গাড়ি থেকে উদ্ধার বিপু⛦ল পরিমাণ𝔍 টাকা, মুখ্যমন্ত্রীর দাবিতে সিলমোহর
অন্যদিক💫ে শান্তনু ঠাকুরেরর দাবি কতটা সত্য তা নিয়ে সন্দিহান সবপক্ষই। যদিও এই দাবির সঙ্গে প্রমাণ হিসাবে কোনও নথি দেখাননি। কিন্তু দলীয় কর্মীদের নিয়ে গাইঘাটা বাজারে প্রচারে বেরিয়ে শান্তনু ঠাকুর এমনই দাবি করলেন। সিএএ’র আবেদন নিয়ে শান্তনু ঠাকুর বলেন, ‘সিএএ হচ্ছে মানুষের অধিকার। যাঁরা এপার বাংলা থেকে এপার বাংলায় এসেছেন তাঁরা বাংলাদেশের নাগরিক। তাঁরা ভারতবর্ষের নাগরিক নয়। তবে তাঁদের অবশ্যই নাগরিকত্ব নিতে হবে। পশ্চিমবঙ্গে তৃণমূল কংগ্রেস সরকার কী বলছে না বলছে তাতে ক🌱িছু যায় আসে না। আমরা মতুয়া মহাসংঘের কার্ড করিয়ে দিচ্ছিলাম, যাতে এই মানুষগুলি অসুবিধায় না পড়ে।’