কোচবিহারকে বাড়তি গুরু🐭ত্ব দিয়েছে নির্বাচন কমিশন। তাই এখানে ভোটের দিন দু’জন বিশেষ পর্যবেক্ষক থাকবেন। ‘ফোকাস কোচবিহার’ এখন একমাত্র লক্ষ্য নির্বাচন কমিশনের। এই সিদ্ধান্ত যখন নেওয়া হয়েছে তখন আজ, লোকসভা নির্বাচনের প্রাক্কালে আবার উত্তপ্ত হয়ে উঠল কোচবিহারের দিনহাটা। এবার বিজেপির সভায় হামলা চালানোর অভিযোগ তোলা হয়েছে তৃণমূল কংগ্রেসের বিরুদ্ধে। এই ঘটনার প্রতিবাদে আজ, সোমবার দিনহাটার ওকরাবাড়ি গ্রাম পঞ্চায়েত এলাকায় রাস্তা অবরোধ করলেন ব♍িজেপির কর্মীরা। যদিও অভিযোগ উড়িয়ে দিয়েছে তৃণমূল কংগ্রেস।
আগামী ১৯ এপ্রিল এই লোকসভা কেন্দ্রে ভোট আছে। সুতরাং হাতে আর সময় বলতে তিনদিন। তার আগেই উত্তপ্ত হয়ে উঠল কোচবিহার। সুতরাং এখানে শান্তিপূর্ণ নির্বাচন করানো চ্যালেঞ্জ নির্বাচন কমিশনের। যদিও বিজেপির পক্ষ থেকে দাবি করা হয়েছে, নির্বাচন কমিশনের কাছ থেকে অনুমতি নিয়েই আজ সন্ধ্যা ৭টা থেকে রাত ৯টা পর্যন্ত পথসভার আয়োজন করা হয়েছিল। কিন্তু সেই সভা শুরুর আগে🅠ই তৃণমূল আশ্রিত দুষ্কৃতীরা হামলা চালিয়েছে। কর্মীদের উপর মারধর করা হয়েছে বলে অভিযোগ। তার পর এলাকায় বিদ্যুৎ বিচ্ছিন্ন করে দেওয়া হয়।
আরও পড়ুন: ‘আগামী তিন মাসের মধ্যে বন্ধ হয়ে যাবে লক্ষ্মীর ভাণ্ডার প্রকল্প’, বিজেপি নেত্রীর মন্তব্যে ব✱িতর্ক
এদিকে এমন কোনও ঘটনা ঘটেনি বলে জানিয়ে দিয়েছে তৃণমূল কংগ্রেস। এমনকী তার প্রমাণও আছে বলে শাসকদলের দাবি। কিন্তু বিজেপির জেলা সম্পাদক অজয় রায় বলেন, ‘নির্বাচন কমিশনের কাছে অনুমতি নিয়েই পথসভার আয়োজন করা হয়েছিল। কিন্তু তৃণমূলের লোকজন বিজেপি কর্মীদের উপরে হামলা চালিয়েছে। বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে দোকানপাট। বিদ্যুতের লাইন কেটে দেওয়া হয়েছে। এভাবে চলতে থাকলে সাধারণ মানুষ কেমন করে নির্বাচনে অংশগ্রহণ করবেন?’ এই ঘটনায় অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে শাস্তির দাবিতে তাঁরা আন্দোলন চালিয়ে যাবেꦿন।