সন্দেশখালির সরবেড়িয়ায় তৃণমূলি 𓄧মাফিয়া শেখ শাহজাহান ঘনিষ্ঠ তৃণমূল নেতার বাড়ি থেকে বিস্ফোরক উদ্ধারে NSG কম্যান্ডো নামাতে হওয়ায় তৃণমূলকে তীব্র আক্রমণ করলেন বর্ধমান – দুর্গাপুর কেন্দ্রের বিজেপি প্রার্থী দিলীপ ঘোষ। শনিবার সকালে দুর্গাপুরে নিউ টাউনশিপে সাংবাদিকদের মুখোমুখি হয়ে তিনি বলেন, তাহলে তৃণমূলের নꦍেতাদের বাড়িতে ঢুকতে গেলে কী করতে হবে? আমার মনে হয় আর্মি নামাতে হবে।
আরও পড়ুন: শাহজাহানের অস্ত্রভাণ্ডার লুকাত♕েই কি EDর ওপর হামলা? অস্ত্র উদ্ধারে উঠছে প্রশ্নপড়তে থাকুন: 'মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে গ্রেফতার করে তৃণমূলকে জঙ্গি সং🍨গঠন বলে ঘোষণা করতে হবে'
এর পর কি সেনা নামাতে হবে
এদিন তৃণমূলকে আক্রমণ করে দিলীপবাবু বলেꦕন, ‘মমতা ব্যানার্জির অভিযোগ করা ছাড়া আর কিছু করার নেই। কারণ সব ঝুলির থেকে বিড়াল বেরিয়ে পড়েছে। এখানে ভোট করাতে গেলে কেন্দ্রীয় বাহিনী মোতায়েন করতে হয়। আজ অস্ত্র উদ্ধার করার জন্য কম্যান্ডো নামাতে হচ্ছে। কোথায় পৌঁছেছি আমরা? পশ্চিমবাংলায় পুলিশের কোনও কাজ নেই? সমাজবিরোধীরা এমন দাপিয়ে বেড়াচ্ছে যে পুলিশ, আধাসেনা ঢুকতেই পারবে না। তাই কম্যান্ডো আনতে হচ্ছে? তাহলে এই নেতাদের বাড়িতে ঢুকতে গেলে কী করতে হবে? আমার মনে হয় আর্মি নামাতে হবে। পশ্চিমবাংলাকে সন্ত্রাসবাদীদের গড় তৈরি করেছে। লুঠেরা - দুর্নীতিবাজদের হাব বানিয়ে ফেলেছেন। সারা দেশে সন্ত্রাসবাদীদের সেন্টার বানিয়েছেন। তার ওপর ক্ষমতায় থাকায় ইচ্ছা। পশ্চিমবাংলার মানুষ কত সহ্য করবে’?
জেলা পরিষদের টাকায় পুষেছে রোহিঙ্গাদের
শেখ শাহজাহানের সঙ্গে আন্তর্জাতিক জঙ্গি সংগঠনের যোগ রয়েছে বলে দাবি করে তিনি বলেন, ‘রোহিঙ্গাদের শাহজাহান নিয়ে আসত বাংলাদেশ থেকে। তার পর ক্যাম্প বানিয়ে ওখানে খাইয়ে পরিয়ে রাখত। আমরা বারবার বলেছি। ক্যাম্পের খরচা জেলা পরিষদ দিত। তার পর ট্রাকে করে বা বসিরহাট থেকে ট্রেনে করে সারা দেশে পাঠাত। এটা বছরের পর বছর করেছে। সবই বিদেশি যোগ। আন্তর্জᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚ𒀱ᩚᩚᩚাতিক চক্রান্তের একটা আড়ত ওখানে’।
আরও পড়ুন: শাহজাহানের ডেরায় সিবিআই তল্লাশ🐻িতে পাওয়া গেল পুলিশের রিভলভার ও বিদেশি পিস্তল
অনেকে বাড়িছাড়া হয়ে যাবেন
আদালতের নির্দেশে ২৬ হাজার চাকরি যাওয়ার ঘটনায় তৃণমূলকে কাঠগড়ায় তুলে তিনি বলেন, ‘যে ২৫ হাজারের চাকরি গেছে 🔯তাদের কাছে জবাব ওনাকে দিতে হবে। আর যারা রাস্তায় বসে আন্দোলন করছে তাদের দায়িত্ব ওনাকেই নিতে হবে। তার পার্টির লোকেরা ৩৮ হাজার লোকের কাছ থেকে টাকা নিয়েছে। ১৮ হাজার চাকরি পেয়েছে। এখনও বাকি আছে ২০ হাজার। তার টাকা ফেরত ಞদিন। আর যারা টাকা ফেরত দিচ্ছে না, আসুন আমাদের কাছে। আমরা বাড়ি থেকে কলার ধরে টেনে বার করে টাকা আদায় করব। অনেকে হয়তো গ্রামছাড়া হয়ে যাবেন, বাংলা ছাড়া হয়ে যাবেন’।