কে হবেন বিজেপি প্রার্থী? জয়ন্ত রায় নাকি অন্য় কেউ! জলপাইগুড়িতে এই প্রশ্নটা ঘুরপাক খাচ্ছে বিজেপির পার্টি অফিস থেকে পাড়ার চায়ের ঠেক। সর্বত্র। এলাকায় স্বচ্ছ ইমেজ রয়েছে বিজেপি এমপি জয়ন্ত রায়ের। কিন্তু তার সঙ্গেই আর একটা অভিযোগও রয়েছে। জয়ন্ত রায়কে ಌনাকি দেখা যেত না🍎 এলাকায়। সম্প্রতি পেশায় চিকিৎসক জয়ন্ত রায়কে ক্ষোভের মুখেও পড়তে হয়েছিল।
তবে সূত্রের খবর, ২০১৯ সালে জলপাই♚গুড়িতে বিজেপির হাওয়া ছিল অনেকটাই বেশি। এখন একেবারে কমে গিয়েছে এমনটা নয়। তবে নতুন মুখ এনে ঝুঁকি নিতে চাইছে না গেরুয়া শিবির। সেক্ষেত্রে নানা আপত্তি সত্ত্বেও জলপাইগুড়িতে এবারের বিজেপি প্রার্থী জয়ন্ত রায় হতে পারেন বলে খবর। তবে শেষ মুহূর্তে যদি কিছু বদলে যায় সেটা আলাদা ব্যাপার। জেলাস্ত✃রেও এনিয়ে প্রাথমিক একটা খবর এসেছে।
এদিকে জয়ন্ত রায় ইতিমধ্য়েই এলাকায় জনসংযোগ করছেন। মানুষ𓄧ের বিপদে আপদে পাশে থাকার চেষ্টা করছেন। এতদিন ধরে যে ড্যামেজটা হয়েছে সেটা কন্ট্রোল করার সবরকম চেষ্টা করছে বিজেপি। তবে জেলা নেতৃত্বের দাবি, প্রার্থী কে হবেন সেটা ঠিক করবেন সর্বভারতীয় নেতৃত্ব। তবে প্রচারটা হচ্ছে।
জয়ন্ꦯত রায়। পেশায় চিকিৎসক। তিনি 🅠কি ফের প্রার্থী হতে পারবেন?
২০১৯ সালে লোকসভা ভোটে bjp সাফল্য পেলেও ২০২১ সালের বিধানসভা ভোটে খেলা কার্যত ঘুরে যায়। তৃণমূলের দিকে হাওয়া ঘুরে যায়। পুরসভা ও পঞ্চায়েত ভোটে সেভাবে ভালো ফল করতে পারেনি বিজেপি। সাংসদকেও এলাকায় বিশেষ দেখা যায়নি বলে খবর। এমনকী এলাকার উন্নয়নে, রাজনৈতিক কর্মকাণ্ডে তিনি কতটা এগিয়ে তা নিয়ে নানা প্রশ্ন রয়েছে💃 বিভিন্ন মহলে। আবার সম্প্রতি ধূপগুড়ি উপনির্বাচনে বড় ধাক্কা যায় গেরুয়া শিবির। তবে আশার কথা একটাই দুর্নীতির অভিযোগ সেভাবে নেই জয়ন্ত রায়ের বিরুদ্ধে।
তবে সম্প্রতি বিজেপির রাজ্যসভাপতি সুকান্ত মজুমদার এলাকায় মিছিল করেছিলেন। সভাও করেছিলেন। সেখানে তিনি জয়ন্ত রায়কে ঢালাও সার্টিফিকেট দেন। সেই সময় তিনি কার্যত জয়ন্ত রায়ের নাম নিয়ে কিছুটা ইঙ্গিত দিয়েছিলেন। তিনি বলেছিলেন গত ৫ বছরে যা কাজ করেছেন তাতে সার্ভে করে সব কিছুতেই জয়ন্ত রায়ের নাম আসবে। এবার দরকার সঙ্ঘের সম্মতি। তবে সূত্রের খবর, বিজেপির এক রাজ্য নেতার আপত্তি রয়েছে জয়ন্ত রায়কে প্রার্থী করা নিয়ে । একাধিক নাম নিয়ে আলোচনা চলছে। তবে শেষ পর্যন্ত ডাক্তারবাবুর ভাগ্যে টিকিটের ๊শিকে ছেঁড়ে কি না সেটাই দেখার।