আরজি কর কাণ্ডের প্রতিবাদে সরব হয়েছেন রাজ্যবাসী। এই পরিস্থিতিতে অনেকেই দাবি তুলে🔯ছেন, শিশুরা যেন শৈশব থেকেই শেখে কোনটা ঠিক, কোনটা ভুল। কোথায় প্রতিবাদ করতে হবে। বর্তমান পরিস্থিতির কথা ဣমাথায় রেখে সিরিয়ালের চিত্রনাট্যেও তাই উঠে এল প্রতিবাদের সুর। 'দ্বিতীয় বসন্ত'-সিরিয়ালে দেখা যাবে এমনই একটা গল্প।
ধারাবাহিকের গল্পে দেখা যাবে জাগৃতি-অনিরুদ্ধর বাচ্চা মেয়ে মিহি যে স্কুলে পড়ে, সেই স্কুলেরই পিটি ট𝄹িচারের লালসার স্বীকার হয় ছোট্ট মিহি। ছোট্ট মিহির গায়ে পিটি টিচারের 'অশালীন' স্পর্শ মিহিকে শিহরিত করে। ভয়ে কুঁকরে যায় ছোট্ট মিহি। রাতে নানারকম দুঃস্বপ্ন দেখে। ছোট্ট মিহির আচরণ বদলওে যায়, সব সময় একটা ভয়ে জড়োসড়ো হয়ে থাকে। তবে বিষয়টি জাগৃতির নজর এড়ায়নি।
জাগৃতি সব বুঝতে পেরে মেে স্কুলে যায়। সবশেষে ওই পিটি টিচারকে পুলিশের হাতে তুলে দেওয়া হয়। জাগৃতি স্কুল কতৃপক্ষকে 'গুড টাচ, ব্যাড টাচ' নিয়ে আলাদা করে সেশন শুরু করার আর্জি জানায়। জাগৃতির কথায়, ‘শৈশব থেকেই শেখানো হোক প্রতিবাদের ভাষা। ছেলে মেয়ে নির্বিশেষে ছোটবেলা থেকেই তাদের সজাগ করে দেওয়া উচিত। বাচ্চারা হোম ওয়ার্ক করল কিনা, খেলো কিনা এইটুকু শুধু জানলে মা-বাবাদের চলবে না, মা-বাবাকে বন্ধুর মত মিশতে 𝓀হবে। যাতে তারাও খোলামেলাভাবে নিজেদের সমস্যার কথা বলতে পারে। আর শুরুটা বাড়ি থেকেই করতে হবে।’
জাগৃতির মত অনিরুদ্ধের গল꧅াতেও একই সুর, ‘একটা বাচ্চা মেয়েকে যেমন গুড টাচ, ব্যাড টাচ শেখানো উচিত, তেমনই একটা বাচ্চা ছেলেকেও মেয়েদের কীভাবে সম্মান করা উচিত, তা ছোট থেকেই শেখানো হোক। সন্তানের সঙ্গে মা-বাবাকে বন্ধুর মত মিশতে হবে’।