শালাবাবু-কে নিয়ে সবসময় এক্সট্রা কেয়ারফুল আয়ুষ শর্মা। হবেন নাই বা কেন, শ্যালক যখন সলমন খান, তখন তো বেশি সচেতনতা বজায় রাখাটাই শ্রেয়।'লাভযাত্রী'র হাত ধরে বলিউড সফর শুরু করেছিলেন আয়ুষꦚ। এরপর দীর্ঘ তিন বছর ধরে নিজেকে ঘষে মেজে আরও মজবুত করেছেন। লাভযাত্রী-র লাভার বয়ের ইমেজ ভেঙে দ্বিতীয় ছবিতে গ্যাংস্টার অবতারে সেলুলয়েডে পর🔜্দা কাঁপাবেন আয়ুষ। শুধু তাই নয়, ‘অন্তিম: দ্য ফাইনাল ট্রুথ’ ছবিতে স্ত্রী অর্পিতার বড় দাদা সলমন খানের সঙ্গে মুখোমুখি লড়াইয়ে নামছেন আয়ুষ। সলমনকে এই ছবিতে এক শিখ পুলিশ অফিসারের চরিত্রে দেখা যাবে।
মহেশ মাঞ্জরেকরের ছবির গ্যাংস্টার হতে গিয়ে আয়ুষের সবচেয়ে চ্যালেঞ্জ ছিলেন সলমন খান। কীভাবে লাভযাত্রী সিধেসাধা ছেলে সুশ্রুত অন্তিম-এর রাহুলিয়া হয়ে উঠল তা🐠ই একটি দু-মিনিটের ভিডিয়ো ক্লিপের মাধ্যমে তুলে ধরেছে সলমন খানের প্রযোজনা সংস্থা। সেখানে জামাইবাবু আয়ুষকে নিয়ে বিস্ময় প্রকাশ করতে দেখা গেল সলমন খানকে। তিনি বলেন, ‘আমি সত্যি চমকে গেছি।ও এই ছবিটা জন্য খুব খেটেছে। আমি নিশ্চিত মানুষ ওর পরিশ্রমের মর্যাদা দেবে’।
আয়ুষের কথায়, ‘প্রথমবার শুনে আমার মনে হয়েছিল আমার দ্বারা এটা হবে না। প্রথমত এই ট্রানফরমেশনটাই বড় চ্যালেঞ্জ ছিল, আমাকে এমন অন্তত সুঠা🔜ম দেহ বানাতে হবে যাতে আমাকে দেখে একটা শক্তিশালী ব্যক্তিত্বের অধিকারী বলে মনে হয়। হয়ত গ্যাংস্টারকে আম জনতার মতোই দেখতে, ক🍸িন্তু তার ভিতর সেই সাহস, সেই ক্ষমতা থাকবে যাতে সে বন্দুক চালাতে পারে’।
এই ভিডিয়োতেই একটি মারপিটের দৃশ্যের শ্যুটিং-এর মুহূর্ত ভেসে উঠে, সেখানে দেখা যায় সলমন খানের সঙ্গে মারপিট করতে গিয়ে একটা জায়গায় আয়ুষের হাত সলমনের মাথার প🍨িছনে লেগে যায়। সঙ্গে সঙ্গে মারপিট থামিয়ে সলমনের পাগড়ির পিছনে হাত দিয়ে আয়ুষ দেখে নেন আয়ুষ, জানতে চান লেগেছে কিনা।
সলমনকে ঘুষি মারাটা মোটেই সহজ ছিল আয়ুষের কাছ𒆙ে। ছবির এক সাংবাদিক বৈঠকে মজার ছলে আয়ুষ বলেন, ‘আমি তো আগেভাগেই বলে রেখেছিলাম গাড়ি রেডি রাখতে, যদি ভুল করে এদিক থেকে ওদিক হয়ে যায়, তবে দৌড়ে গিয়ে আমি গাড়িতে উঠে পালাব’।