বিতর্ক কিছুতেই পিছু ছাড়🦩ছে না গুঞ্জন সাক্সেনা : দ্যা কার্গিল গার্ল ছবির। করণ জোহরের ধর্মা প্রোডাকশনের এই ছবি স্বাধীনতা দিবসের আগে সরাসরি মুক্তি পেয়েছে ওটিটি প্ল্যাটফর্ম মেটফ্লিক্সে। এবার এই ছবির হল রিলিজ আটকাতে দিল্লি হাইকোর্টে মামলা দায়ের করেছিল কেন্দ্র, তবে এই ছবির মুক্তিতে স্থগিতাদেশ বিষয়ক অন্তর্বর্তীকালীন রায় দিল না আদালত।
কেন্দ্রের দাবি এই ছবিতে বায়ুসেনার খারাপ ভাবমূর্তি তুলে ধরা হয়েছে। তাই এই ছবির থিয়েটার রিলিজ সমাজকে ভুল বার্তা দেবে। এই বিষয়ে হাইকোর্ট ꦏকেন্দ্রীয় সরকারকে ছবির প্রযোজক এবং পরিচালকের সাথে কথাবার্তা বলেই সমস্যা মিটমাট করে নেওয়ার পরামর্শ দিয়েছে। উল্লেখ্য কোনও আর্ট বা শিল্পের মুক্ত চি🦩ন্তার পরিসরে কোনওরকম হস্তক্ষেপ করতে সরাসরি অস্বীকার করে আদালত।
উল্লেখ্য এই ছবি মুক্তি পাওয়ার পর থেকেই ভারতীয় বায়ুসেনার তরফে দাবি করা হচ্ছিল তাদের ভাবমূর্তিতে ইচ্ছাকৃতভাবে কালিমা লেপনের চেষ্টা করা হয়েছে। তুলে ধরা হয়েছে ভারতীয় ꦦবায়ুসেনা তাঁর মহিলা কর্মীদের সমমর্যাদা দেয় না। লিঙ্গবৈষম্যের মতো বিষয়কে বায়ুসেনার মতো প্রতিষ্ঠান কোনওদিন সমর্থন করে না বলে জানানো হয়েছে বায়ুসেনার তরফে।
গত ১২ অগস্ট , করণ জোহরের ধর্ম প্রোডাকশনের প্রযোজনায় নেটফ্লিক্সꦰের ওয়েব প্লাটফর্মে ছবিটি মুক্তি পায়। তবে ১৫ অক্টোবর সিনেমা হল খোলার পর থেকেই বহু ছবি নতুন করে সিনেমা হলে মুক্তি পাচ্𒁏ছে।
কেন্দ্রের প্রতিনিধিত্বকারী অতিরিক্ত সলিসিটার জেনারেল সঞ্জয় জৈনকে ধর্মা প্রোডাকশনের সিনিয়র অ্যাডভোকেট হরিশ সালভে,প্রযোজক করণ জোহরের পক্ষে সিনিয়র অ্যাডভোকেট রাজীব নায়ার এবং নেটফ্লিক্সের সিনিয়র অ্যাডভোকেট ꦰনীরজ কিষেন কৌল সহ অন্যান্য পক্ষের সাথে আলোচনায় বসার পরামর্শ দিয়েছে দিল্লি হাইকোর্ট।
বিচারপতি রাজীব শাকধের এই ছ𓆉বি নিজে দেখার অনুরোধও মেনে নিয়েছেন। নেটফ্লিক্সের আইনজীবী কিষেন কৌল এই অনুরোধ জানান। পাশাপাশি আদালতের পর্যবেকꦿ্ষণ এই করোনাকালে হলে কারা ছবি দেখতে যাবে? যারা এই ছবিটি দেখার তারা ইতিমধ্যেই ওটিটি প্ল্যাটফর্মে ছবি দেখে নিয়েছে।