সিংহ রায় পরিবারের বিপদ যেন শেষ হতে চায় না। ফিরꦺে এসেছে তাদের পুরনো শত্রু ডি। খড়ি এবং ঋদ্ধির জীবনেও ঝড় আনবে সে।
একের পর এক চাল চলছে ডি। প্রথমে দত্তদের সঙ্গে হাত মিলিয়ে সিংহ রায় পরিবারের ক্ষতিসাধনের চেষ্টা করে সে। কিন্তু ব্যর্থ হওয়ায় অবশেষে ময়দানে নামে একাই। সিংহ রায় পরিবারের সোনার বাক্স হাতিয়ে নেওয়ার জন্য তাদের বাড়িতে দুষ্কৃতী পাঠায় ডি। মোক্ষম সময়ে তাদের আটকাতে গিয়ে মাথায় চোট পায় বনি। দুষ্কৃতীদের♔ আটকানোর চেষ্টা করে ঋদ্ধিও। আর বিপদের সময় তাকে সাহায্য করে প্রসূন। নিজের পাপের প্রায়শ্চিত্ত করতে গিয়ে আহতও হয় সে। কিন্তু শেষমেশ ডি-এর লোকেদের পরাস্ত করতে পারে না তারা। সেই বাক্স নিয়ে পালাতে সফল হয় দুষ্কৃতীরা।
এক সময়ে সিংহ রায় পরিবারে ফাটল ধরানোর চেষ্টা করেছিল প্রসূন। ঋদ্ধি-খড়ির মধ্যেও দূরত্ব তৈরি করার চেষ্টা করে সে। কিন্তু নিজের ভুল বুঝতে পেরে ক্ষমা চেয়ে নেয় প্রসূন। তাকে পরিবারের সদস্যদের সামনে নিয়ে যায় ঋদ্ধি-খড়ি। বাড়ির জামাইඣকে তার ভুল শুধরে নেওয়ার সুযোগ করে দেয় তারা। প্রথমে আপত্তি জানালেও শেষমেশ প্রসূনকে ক্ষমা করে দেয় পরিবারের সকলেই।
ধুমধাম করে দুর্গাপুজো হচ্ছে ভট্টাচার্য বাড়িতে। অথচ উৎসবের দিনের দ্যুতির পাশে নেই রাহুল। স্বামীকে জেল থেকে ছাড়িয়ে আনার সিদ্ধান্ত নেয় দ্যুতি। রাহুলকে তার ভুল শুধরে নেওয়ার আরও একটি সুযোগ করে দেয় সে।(আরও পড়ুন: সিংহ রায় পরিবারেরই সদস্য ডি? 'গাঁটছড়া'র গল্পে অভাবনীয় মোড়!)
অন্য দিকে, ডি-কে নিয়ে নতুন প্রশ্ন মাথাচা🌺ড়া দিয়ে উঠেছে খড়ির মনে। সিংহ রায় পরিবারের অচেনা শত্রু কি তাদেরই কাছের কেউ? এই রহস্যের জট কি আদৌ সে খুলতে পারবে? সামনে আসবে ডি-এর আসল পরিচয়? এখন সেটাই দেখার।