ঋদ্ধি-খড়ির মান-অভিমানের পালা জারি। তারই মধ্যে নতুন দাম্পত্য🍌-কলহের আভাস। বনি-কুণাল বা রাহুল-দ্যুতি নয়। এ বার বিতণ্ডায় জড়াতে পারে দাদু-ঠাম্মি।
সিংহ রায় বাড়িতে নতুন অতিথি এসেছে। বিমল সেন। জনপ্রিয় সেই লেখক কুমুদিনী দেবী অর্থাৎ ঠাম্মির শৈশবের বন্ধু। ঋদ্ধিদের পরিবারের সংস্কৃতি এবং তাদের জগদ্ধাত্রীর পুজোর ইতিহাস নিয়ে বই লিখতে ইচ্ছুক সে। তাই আচমকাই সিংহ রায় বাড়িতে আগমন তার। বহু বছর পর ছোটবেলার বন্ধুকে দেখে আনন্দে আত্মহারা কুমুদিনী। উঠে আসে পুরনো দিনের কথা। নস্টালজিয়ায় ভাসে দু'জনেই। কিন্তু পুরো বিষয়টা মোটেই পছন্দ হচ্ছে না দাদু অর্থাৎ নরেন্দ্র সিংহ রায়ের। স্ত্রীকে অন্য ꦍপুরুষের সঙ্গে এত কথা বলতে দেখে এক প্রকার হিংসেই হচ্ছে তার। ঋদ্ধিও কিছু কম নয়। ঠাম্মির বন্🌸ধু সে-ও ভালো চোখে দেখছে না মোটেই।
বইয়ের জন্য গবেষণার কাজ শেষ না হওয়া পর্যন্ত সিংহ রায় বাড়িতেই থাকবে বিমল। কুমুদিনীর এই সিদ্ধান্তে যদিও সায় দিতে পারেনি নরেন্দ্র। নিজের বাড়িতে বিমলের উপস্থিতি মোটেই সুখকর নয়। তবে স্ত্রীর ধমকের কাছে সে সব যুক্তি আর ধোপে টেকেনি। এ বিষয়ে ঠাম্মিকে পূর্ণ সমর্থন করছে খড়ি। নতুন অতিথিকে দেখাশোনার দায়িত্বও নিজের কাঁধে 🎶নিয়েছে সে।
অন্য দিকে, ঋদ্ধি-খড়ির তর্কও যেন শেষ হতে চায় না। দ্যুতি এবং ঋদ্ধিকে চুপিচুপি বেরিয়ে যেতে দেখে খড়ি। আর তাতেই সন্দেহের উদ্রেক হয় তার মনে। ঋদ্ধির থেকেই সত্যিটা জেনে নেওয়ার সিদ্ধান্ত নেয় সে। দ্যুতিকে কি সে সত্যিই আজও ভালোবাসে? স্বামীর দিকে প্রশ্ন ছুড়ে দেয় খড়ি।দ্যুতি এবং ঋদ্ধিকে চুপিচুপি বেরিয়ে যেতে দেখে খড়ি। আর তাতেই সন্দেহের উদ্রেক হয় তার মনে। ঋদ্ধির থেকেই সত্যিটা জেনে নেওয়ার সিদ্ধান্ত নেয় সে। দ্যুতিকে কি সে সত্যিই আজও ভালোবাসে? স্বামীর দিকে প্রশ্ন ছুড়ে দেয় খড়ি। ঋদ্ধি যদিও খড়ির কথাকে বিশেষ গুরুত্ব দেয়নি। স্ত্রীর জন্য বিশেষ উপহারের আয়োজন করছে সে। আর তাতেই তাকে সাহায্য করছে দ্যুতি।(আরও পড়ুন: খড়িকে লুকিয়ে দ্যুতির সঙ্গে কী করছে ঋদ্ধি? জেনে নিন 'গাঁটছড়া'র গল্প)
তবে এ সব এখনও কিছুই জানে না খড়ি। তবে কি কিয়ারার পুঁতে দেওয়া সন্দেহ▨ের বীজ মন থেকে সরিয়ে ফেলতে পারেনি খড়ি? আরও একবার কি ঋদ্ধির সঙ্গে দূরত্ব তৈরি হবে তার? এখন সেটাই দেখার।