শনিবার হিন্দুস্তান টাইমস লিডারশিপ সামিট ২০২৪-এর শেষ দিনে বলিউড সুপারস্টার অক্ষয় কুমার এবং অজয় দেবগণ সামিল হয়েছিলেন। দুই তারকা হিন্দুস্তান টাইমসের বিনোদন ও লাইফস্টাইলের চিফ ম্যানেজিং এডিটর সোনাল কালরার সাথে কথোপকথনে বলিউডের একাল-সেকাল নিয়ে অনেক কথা অকপটে ভাগ করে নিলেন। আরও প🅘ড়ুন-পরিচালনায় অজয়, অভিনয়ে অক্ষয় কুমার! HTLS 2024-এ ধামাকা খবর দিলেন দুই তারকা
এইচটিএলএস-এ অক্ষয় ও অজয়ের জাদু
সিংঘম এগেন বক্স অফিসে ২১৬ কোটিরꦰ গণ্ডি পেরিয়েছে। সেই প্রসঙ্গে টেনে অজয়ের সামনে প্রশ্ন রাখা হয়, ‘আপনি কি নোট গুণতে গুণতেই আসছিলেন?’ অভিনেতা-প্রযোজক বলেন, ‘এটা মিথ। কারণ ছবি তৈরি করতে অনেক টাকা খরচ হয়। প্রযোজকের ঘরে ওই টাকা আসে না, যা কালেকশন রিপোর্টে বলা হয়’। পাশ থেকে ফুট করে অক্ষয় বলেন, ‘এখানে কোনও ইনকাম ট্যাক্সের অফিসার বসে নেই। বলে দে বলে দে…’। প্রসঙ্গত, রোহিত শেট্টির কপ ইউনিভার্সের অংশ হিসাবে এই ছবিতে দেখা মিলেছে অক্ষয়েরও।
অভিনেতারা অনেক টাকা পারিশ্রমিক নেওয়ার কারণেই কি আজকাল প্রযোজকের ঘরে টাকা থাকে না? অভিযোগ ফুৎকারে উড়িয়ে বলেন, ‘টাকার অঙ্ক অনেক কিছুর উপর নির্ভর করে… স্ক্রিপ্ট, অভিনেতার চরিত্রের দৈর্ঘ্য আর আমারা বেশি🧔রভাগ জনই রিকভারি অনুযায়ী চার্জ নিই আজকাল’।
‘কখনও কখনও টাকা থাকে না’
অক্ষয় বলেন, ‘অজয় যা বলেছেন তার সঙ্গেই আমি একমত। আমরা যদি আজ কোনও ছবিতে স্বাক্ষর করি তবে আমরা কোনও চার্জ নিই না; আমরা শুধু একটা স্টেক নিই। যদি ছবিটা সফল হয় তবে আমরা লাভের একটি অংশ পাই, তবে যদি ছবি না চলে আমরা কোনও অর্থ পাই না।’ অভিনেতা ব্যাখ্যা করেন যে লাভের একটি অংশ মানে অভিনেতারা সাফল্যের জন্য পুরস্কৃত ক💎রা হন এবং ব্যর্থতার জন্য তিরস্কৃত। এটি প্রযোজকদের কাজকে সহজ করে তুলেছে।