ইংরাজিতে একটা জনপ্রিয় প্রবাদবাক্য রয়েছে ‘a friend in need is friend inde𝐆ed'। সত্যি তো দুঃসময়ে যে পাশে থাকে সেই তো আসল বন্ধু। শারোদৎসবের আনন্দের মাঝেই সিপিএমের বুক স্টলে হামলার প্রতিবাদ জানিয়ে গ্রেফতার হয়েছিলেন পরিচালক কমলেশ্বর মুখোপাধ্যায়। ঘটনা মহাঅষ্টমীর দিনের। সেই নিয়ে সোশ্যাল মিডিয়া প্রতিবাদে সোচ্চার হয়েছিলেন টলিউডের একটা বড় অংশ। সৃজিত মুখোপাধ্যায়, কৌশিক গঙ্গোপাধ্যায় থেকে আবির চট্টোপাধ্যায়- এই গ্রেফতারি নিয়ে ফুঁসে উঠেছিলেন। অথচ দেবের সোশ্যাল মিডিয়ার দেওয়াল জুড়ে ‘কাছের মানুষ’-এর প্রচারমূলক পোস্ট।
দেব-কমলেশ্বরের অটুট বন্ধুত্বের কথা কারুর অজানা নয়। ‘চাঁদের পাহাꦗড়’, ‘আমাজন অভিযান’ থেকে দেবের নিজের প্রোডাকশনে ‘ককপিট’, ‘পাসওয়ার্ড’-এর মতো ছবি করেছেন কমলেশ্বর মুখোপাধ্যায়। রাজনীতির রঙ আলাদা হলেও এই জুটির বন্ধুত্বে চিড় ধরেনি। কিন্তু কমলেশ্বরের পুস্তককাণ্ডে ‘গ্রেফতারি’ কি সবটা বদলে দিল? এই প্রশ্নের জবাব নিজেই দিলেন কমলেশ্বর মুখোপাধ্যায়।
দশমীর সকালে সোশ্যাল মিডিয়ায় পরিচালক জানান, ‘আমি ভালো আছি।꧂ তার চেয়েও বড়ো কথা শক্ত আছি। এবং বহাল তবিয়তে লড়াইতে আছি।’ কমলেশ্বরের গ্রেফতা🐈রি নিয়ে যে-সকল গুণীজন প্রতিবাদে সোচ্চার হয়েছিলেন তাঁদের ধন্যবাদ জানান পরিচালক। পাশাপাশি দেব প্রসঙ্গেও সাফাই দেন।
তিনি লেখেন, ‘অনেকেই জানতে চেয়েছেন বা ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন এই ভ🔥েবে যে অভিনেতা দেব কিছু বললেন না কেন? দেব এবং রুক্মিণী আমার খুবই বন্ধু। ওঁরাও ঘটনার অনতিবিলম্বে আমার কুশল জানতে চেয়ে একবার নয় একাধিকবার ফোন করেছিলেন।’
আরও প𝔍ড়ুন-নবমীর রাতে মিমির বাড়িতে জমাটি আড্ডা, চাঁদের হাটের মাঝেও দেখা নেই যশরতের!