দিদি নম্বর ওয়ানে খেলতে এসেছিলেন ছোট পর্দারꦬ জনপ্রিয় অভিনেত্রী পুষ্পিতা মুখোপাপধায়। সেখানেই তিনি কান্নায় ভেঙে পড়লেন। তাঁর চিন্তা একমাত্♕র তাঁর সন্তানকে নিয়েই। রচনা বন্দ্যোপাধ্যায়কে কী বললেন পুষ্পিতা?
দিদি নম্বর ওয়ানে পুষ্পিতার কান্না
এদিন দিদি নম্বর ওয়ানে রচনা বন্দ্যোপাধ্যায় পুষ্পিতাকে জিজ্ঞেস করেন সব ঠিক আছে কিনা? তাঁকে কেন এমন থমথমে লাগছে? উত্তরে কথা বলতে গিয়েই গলার স্বর কেঁপে ওঠে পুষ্পিতার। বলেন, 'ছেলেটা ভালো নেই একদম। কথা শোনে না। দিশেহারা হয়ে যাচ্ছি। আমি ওর বাবা দুজনেই।' তিনি এরপর আরও বলেন, 'সব ট্রাই করেছি আমরা। টাকা ঢেলেছি, নানা জিনিসে ভর্তি করিয়েছি। কিন্তু নেট রেজাল্ট জিরো। পড়াশোনায়🌠 জিরো। কিছু করতে পারছি না। কিছুতেই পারছি না, এত ফোনের নেশা ওর।'
আরও পড়ুন: 'শয়তান' মাধবনের ভয়ে ঘুম♑ উড়েছে অজয় - জ্যোতিকার, প্রকাশ্যে ছবির প্রথম ঝলক
আরও পড়ুন: নাচ - গান - অ্যাকশনের সঙ্গে দেশপ্রেমে🔥র হাইডোজ, প্রজাতন্ত্র দিবসে মাস্ট ওয়া💫চ হৃতিক - দীপিকার ফাইটার
রচনা যখন জানতে চান এটা কি ফোনের নেশা নাকি বিশেষ করে গেমের? উত্তর পুষ্পিতা বলেন, 'অনলাইন গেমের। খারাপ সঙ্গে পড়ে গিয়েছে। সহজ সরল তো বুঝতে পারছে না। কত দেশে তো অনলাইন গেমিং ব্যান করে দিয়েছে। এখানে পারে না? কত ছেলে মেয়ের জীবন বেঁচে যেত বলো তো? করোনার পরের সময় যখন এই গ্যাজেট সব হয়ে উঠল তখনই যেন সবটা হাতের বাইরে বেরিয়ে গেল। আমি জানি অনেকেই ফেস করছে এটা।' এরপর মরিয়া হয়ে পুষ্পি🥃তা রচনাকে বলেন, 'তোমার হাতে তো ক্ষমতা তুমি ব্যান করে দাও না।'
আরও পড়ুন: 'সফর শুরু', দ্বি♔তীয়বার মা হওয়ার পর এবার 'বাবলি' হয়ে ওঠার পালা, শুভ মহরতের ছবি পোস্ট শুভশ্রীর
কী বলছেন রচনা?
উত্তরে রচনা বন্দ্যোপাধ্যায় পুষ্পিতাকে বলেন, 'তোর ছেলে ছোট আমার জন ১১ এ পড়ে। আমিও এই ফেজ দিয়ে গিয়েছি। জানি। এটা তোকেই পারতে হবে। তোকেই ওকে বের করে আনতে হবে। তুই নিজে পজিটিভ থাক। ওকে বোঝা তুই সবসময় থাকবꦰি না, আমরা থাকব না। তখন ওদের কে দেখবে। ওকে বোঝাতে হবে। ওকেই বুঝতে হবে। তোকে বোঝাতে হবে সেটা। এসব নিয়ে পাত্তা দিস না পজিটিভ থাক। দেখবি সব ঠিক হবে।'