ফেসবুক খুললেই হামেশাই কিছু না কিছু ভিডিয়ো, রিল আসতেই থাকে ফিডে। কিছু দেখে মজা পাই, কিছুর সঙ্গে আবার জীবনের মিল পাই। আর এসবের মাঝে কিছু মানুষ, কিছু মুখ ভীষণ পরিচিত হয়ে যায় সকলের কাছে। তাঁদেরই অন্যতম হলেন মুকুল কুমার জানা এবং সৈকত দে। আর এদিন তাঁরা তাঁদের মায়েদের সঙ্গে নিয়ে দিদি নম্বর ওয়ানে গিয়েছিলেন খেলতে। সেখানেই বন্ধুর নামে এটা কী বল🎐𒉰ে বসলেন সৈকত!
দিদি নম্বর ওয়ানে মুকুল এবং সৈকত
দিদি নম্বর ওয়ানে খেলতে এসেছিলেন সৈকত দে। সেখানে তাঁকে দেখে রচনা বন্দ্যোপাধ্যায় জিজ্ঞেস করেন এখানে অর্থাৎ এই পেশায় কীভাবে এলেন তিনি। সেই প্রসঙ্গে কথা বলতে গিয়ে সৈকত জানান, ' ওই তো একদিন মুকুলের সঙ্গে দেখা হল, তখন অভিনয় করতাম, এখন﷽ও করি। তো ওর সঙ্গে তখন দেখা হওয়ার পরই আমার জীবনটা নষ্ট হয়ে গেল। ও যেখানে যাবে আমায় সেটাই করতে হতো, জোরজবরদস্তি। তখনই আমরা ঠিক করি যে আমরা একসঙ🅘্গেই অভিনয় করব। তারপরই এই কন্টেন্ট ক্রিয়েটর লাইনে চলে আসা।' বন্ধুর কথা শুনে মুকুল বলেন, 'আরে ভাই বল তোকে সাহায্য করেছিলাম।'
আরও পড়ুন: 'বাল্য বিবাহ' করেছেন জয়িতা-পার্থিব! দিদির মঞ্চে রামপ্র꧅সাদের বৌদি বললেন, 'কেউ মানতেই চায় না যে...'
আরও পড়ুন: রবির দিনেই উচ্চমাধ্যমিকের রেজাল্ট, কঠিন পরিস্থꩵিতিতে ইমনের মনে উঁকি দিল কোন রবীন্দ্র সঙ্গীত?
রচনা ফের জিজ্ঞেস করেন তাঁকে 'তোমরা তাহলে একসঙ্গেই কাজ করো?' জবাবে মুক🥀ুল জানান, 'হ্যাঁ, আমরা একসঙ্গেই ভিডিয়ো বানাই। আমাদের প্রথম কাজ ছিল একটা শর্ট ফিল্ম। সেখান থেকেই মানুষ আমাদের চেনে।'
এরপর সৈকতের হাঁড়ি হাটে ভেঙে মুকুল জানান সৈকত রোজ শোভাবাজার ঘাটে যান। কিন্তু কেন? কন্টেন্ট পাওয়ার জন্য এবং একই সঙ্গে সেটা নিয়ে ভিডিয়ো ꦍবানানোর জন্য।
আরও পড়ুন: মায়ের শত অনুরোধ উপরোধেও♛ বিয়েতে নারাজ হানি! শর্ত দিয়ে বললেন, 'যদি মেয়েটি...'