বাংলার বেশিরভাগ মানুষের ক্রাশ সৌরভ গঙ্গোপাধ্যায়। আট থেকে আশি, দাদার ভক্ত তালিকায় রয়েছেন সব বয়সীরাই। বর্তমানে যদিও ক্রিকেটের মাঠ ছেড়েছেন। তবে দাদাগিরির সেটে হাঁকান তিনি ছক্কা একের পর এক। তবে প্রশংসা শুনলে এখনও তাঁর গাল হয় টমেটোর মতো টকটকে꧃ লাল।
বাংলার কিছু সোশ্যাল মিডিয়া ইনফ্লুয়েন্সার, কিছু সাধারণ মানুষ, যাঁরা নিজেদের কীর্তি দিয়ে অসাধারণ হয়েছেন, তাঁরা এসেছিলেন দাদাগিরিতে। সেই তালিকায় নাম ছিল জয়িতা নামে এক ইনফ্লুয়েন্সারেরও༺। যে নিজের ভিডিয়োর মাধ্যমে, লোককে শেখায় কীভাবে ফোটো তুললে বেশি আকর্যণীয় দেখাবে।
আরও পড়ুন: ‘বরের সঙ্গে তো করার🍒 সুযোগ হল না…’! কাঞ্চন বাদ, মাকে নিয়েই একাজ করলেন শ্রীময়ী
স্বভাবতই এমন মানুষকে সামনে পেয়ে টিপস চেয়ে বসলেন দাদাও। প্রশ্ন করলেন, ‘একটু আমাকে টিপস দেবেন?’ তাতে জয়ীতার জবাব, ‘তোমা♋র কোনও টিপস লাগবে না। তুমি সহ অ্যাঙ্গেল থেকে হ্যান্ডসাম, সব অ্যাঙ্গেল থেকে সুন্দর। তোমাকে সামনে থেকে অনেক বেশি সুন্দর দেখতে, টিভির থেকেও।’
পাশে থাকা অন্য প্রতিযোগী𒁃রাও এই ব্যাপারে সহমত পোষণ করেন। বলেন, ‘এমনি꧋ এমনি কী তোমায় বলে বাংলার রাজপুত্র, প্রিন্স অফ কলকাতা’!
আরও পড়ুন: ২০২༒৩-এ দেন বড় হিট, কোভিডে হয়েছিলেন সর্বস্বান্ত, ব্যাঙ্কে ২৫৭ টাকা! কে এই নায়িকা
জয়ীতা অবশ্য এরপরও ছাড়েন না সৌরভকে। কিছু প্রশ্ন করেন। 💝বলেন, ‘তোমার তো অসংখ্য ফলোয়ার্স। কি𒅌ন্তু এমন দুটো নাম নাও, যাদের তুমি ইনস্টাগ্রামে স্টক করো’। প্রথমে সানা খানের নাম নেন সৌরভ। আর তারপরে বলিউডের প্রথম সারিতে থাকা হিরোইন কিয়ারা আডবানির।
এরপর জয়ীতা বলেন, তো♑মার তো অসংখ্য ফ্যান। এই যেমন আমার, তে🥂মন মনে হয় আমার সঙ্গে এখানে আসা মা-বাবা-ভাই সবার। ভক্তদের থেকে কোন প্রশংসা পেলে সবচেয়ে খুশি হও তুমি? তাতে সৌরভের জবাব, ‘এই যে সবাই বলল রাজপুত্র, ওরকম আর কী…’
আরও পড়ুন: পরপর সিনেমায় ব্যর♋্থতা! ‘মিস্টার পারফেকশনিস্ট’ তকমা নিয়ে মুখ খুললেন আমির
২০০৯ সালের অক্টোবর মাসে সামনে এসেছিল দাদাগিরি-র পয়লা সিজন। বর্তমানে ১০ নম্বর সিজনের সম্প্রচার করছেন সৌরভ। মাঝে একটি সিজন মিঠুন চক্রবর্তী সঞ্চালনা করলেও, দাদার মতো নাম করতে পারেননি। আর এখন 🅺তো সৌরভকে ছাড়া ভাবাও যায় না দাদাগিরি। খুব জলদি, বড় পর্দাতেও আসার কথা রয়েছে সৌরভ গঙ্গোপাধ্যায়ের বায়োপিক। যাতে মুখ্য চরিত্রে থাকতে পারেন আয়ুষ্মান খুরানা।