শুক্রবার পরিচালক লীনা মানিমেকালাইকে গ্রেফতারি ও জবরদস্তিমূলক প্রক্রিয়া থেকে দেওয়া হল রক্ষাকবচ। ডকুমেন্টারিতে দেবী কালীর পোশাক পরা মহিলাকে সিগারেট খাওয়া দেখিয়ে জড়িয়েছিলেন আইনি ঝামেলায়। তার বিরুদ্ধে দায়ের করা একাধিক ফৌজদারি মামলা। তবে গ্রেফতারির হাত থেকে সাময়িক স্বস𒉰্তি পেলেন এই চলচ্চিত্র নির্মাতা।
ভারতের প্রধান বিচারপতি ধনঞ্জয়া ওয়াই চন্দ্রচূড়ের নেতৃত্বাধীন একটি বেঞ্চের থেকে লীনা মানিমেকালাইকে দেওয়া হয়েছে এই রক্ষাকবচ, যখন তিনি এই নিয়ে নিজের বিবৃতি নথিভুক্ত করেন। লীনা মানিমেকালাই জানিয়েছেন কারও 🤡ধর্মীয় ভাববেগে আঘাত করার উদ্দেশ্য তাঁর ছিল না।
বেঞ্চ, যার মধ্যে বিচারপতি পিএস নরসিমাও ছিলেন, চলচ্চিত্র নির্মাতার বক্তব্যের রেকর্ডে নেন এবং নির্দেশ দেন যে, পোস্টারের বিরুদ্ধে তার বিরুদ্ধে নথিভুক্ত হওয়া কোনও এফআইআর-এর প্রেক্ষিতে তাঁকে গ্রেপ্তার করা যাবে না বা অন্য কোনও জবরদস্তিমূলক প্রক্রিয়া। আরও পড়ুন: শুধুই কি কেরিয়ারের খাতিরে? কেন সা൲রোগেসি করালেন, জবাব এল প্রিয়াঙ্কার থেকে
আদালতের পক্ষ থেকে দিল্লি, উত্তরপ্রদেশ, উত্তরাখণ্ড এবং মধ্যপ্রদেশ রাজ্যগুলিকে লীনা মানিমেকালাই-এর নামে জামিন হওয়া এফআইআর এক জায়গায় আনার নির্দেশও দেওয়া হয়েছে। আরও পড়ুন: ‘মা ভয়ে আমাদের নিয়ে টালিগঞ্জের বাড়ি ছেড়েছ💯িল’, নকশাল সময়ের কথ♚া বললেন প্রসেনজিৎ
তথ্যচিত্র ‘কালী’র পোস্টার শুরু থেকেই বিতর্কে। সেখানে দেখা গিয়েছিল ধূমপান করছেন মা কালী। শুধু তাই নয়, পোস্টারে ব্যবহার করা হয়েছে সমকামী পতাকাও। যা নিজের হাতে ধরে আছেন কালী মা। লীনা মণিমেকালাই তামিলনাড়ুর মাদুরাইয়ের মেয়ে। ইতিমধ্যেই কানাডা ফিল্ম ফেস্টিভ্যালে মুক্তি পেয়ে🎃ছে তাঁর তাঁর ডকুমেন্টারি ‘কালী’। সেই পোস্টারই সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করে লীনা লিখেছিলেন, ‘কানাডা ফিল্ম ফে൩স্টিভ্যালে আমার ডকুমেন্টারি মুক্তি পাওয়ায় আমি উচ্ছ্বসিত’।
সেই সময়, নর্থ আমেরকিায় থাকা ভারতীয় হাই কমিশন ইতিমঝধ্যেই কানাডা সরকারকে অনুরোধ করেছেন টরন্টো বেস আগা খান মিউজিয়াম থেকে পোস🔯্টারটি সরিয়ে ফেলার। তবে এসবে ভীত নয় বলেই জানিয়েছেন লীনা। একটি পৃথক টুইটে তিনি লিখেছেন, ‘আমার হারানোর কিছু নেই। যে কণ্ঠস্বর নির্ভয়ে কথা বলতে পারে, আমি সব সময় তার ♐পক্ষে। যদি তার জন্য আমাকে জীবন দিতে হয়, আমি তা-ই দেব।’
এই খবরটি আপনি পড়তে পারেন HT App থেকেও। এবার HT App 🎉বাংলায়। HT App ডাউনলোড করার লিঙ্ক