না ফেরার দেশে উস্তাদ রাশিদ খান। ১০ জানুয়ারি, বুধবার সকাল থেকেই প্রিয় শিল্পীকেܫ দেখতে রবীন্দ্রসদন চত্ত্বরে উপচে পড়েছিল ভিড়। তাঁর নশ্বর শরীর ঢাকা পড়েছিল ফুল আর মালায়। এদিন সকালেই শিল্পীর দেহ তাঁর নাকতলার বাড়ি থেকে রবীন্দ্রসদন চত্ত্বরে আনা হয়। সেখানেই শিল্পীকে শেষশ্রদ্ধা জানাতে উপস্থিত ছিলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্য়োপাধ্যায়। ছিলেন মেয়র ফিরহাদ হাকিম, মন্ত্রী অরূপ বিশ্বাস, ইন্দ্রনীল সেন, দেবাশিস কুমার, রাজ চক্রবর্তী। ছিলেন শিল্পীর পরিবার ও নিকট আত্মীয়রা। সঙ্গীতশিল্পীদের মধ্যে ছিলেন অজয় চক্রবর্তী, কৌশিকী চক্রবর্তী, হৈমন্তী শুক্লা, ঊষা উত্থুপ, তেজেন্দ্রনারায়ণ মজুমদার, দেবজ্যোতি বসু, সমর সাহা প্রমুখ। বেলা ১টা নাগাদ 🥃রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় শেষ শ্রদ্ধা জানানো হয়। তারপর ফের তাঁর দেহ নিয়ে যাওয়া হয় শিল্পীর নাকতলার বাড়িতে।
এদিনই রাশিদ খানের দেহ নিয়ে যাওয়া হবে তাঁর জন্মস্থান উত্তরপ্রদেশের বরেলি লোকসভা কেন্দ্রের বদায়ূঁ-তে। সেখানেই সমাধিস্থ করা হবে রাশিদকে। ১৯৬৮ সালের উত্তরপ্রদেশের বদায়ূঁ -তে জন্ম হয় রাশিদ খানের। তিনি রামপুর সাসওয়ান ঘরানার শিল্পী। যে ঘরানার প্রতিষ্ঠা করেছিলেন ইনায়েত হুসেন খান সাহেব। এই ঘরানারই আরও এক দিকপাল ছিলেন নিসার হুসেন খান সাহেব। আর তিনি ছিলেন রাশিদের দাদু। সেই দাদুর কাছেই তালিম নেন রাশিদ খান। মাত্র ১০-১১ বছর বয়সে তিনি চলে এসেছিলেন কলকাতায়। 🦩সঙ্গীত রিসার্চ অ্যাকাডেমির স্কলারশিপ নিয়ে দাদু নিসার হুসেনের কাছে গান🔯 শেখা শুরু করেন। তারপর রাশিদ খান থেকে গিয়েছেন কলকাতাতেই।
আরও প🌼ড়ুন-২য় বার মা হতে চলেছেন, এরই মাঝে অভিনয় নিয়♉ে বড় সিদ্ধান্ত নিলেন অনুষ্কা শর্মা