বলার ধর🏅ন, হাস্যরস, কৌতুকের কারণে সোশ্যাল মিডিয়ায় তুমুল জনপ্রিয় ছিলেন ইউটিউবার অভ্রদীপ সাহা। নেটদুনিয়ায় 'অ্🌱যাংরি ব়্যান্টম্যান' নামে পরিচিত ছিলেন তিনি। মানুষের মুখে হাসি ফোটাতে ভালোবাসতেন। প্রয়াত অভ্রদীপ সাহা। বয়স হয়েছিল ২৭ বছর। ১৭ এপ্রিল মারা গিয়েছেন। অফিসিয়াল ফেসবুক প্রোফাইল থেকে পোস্ট করে তাঁর মৃত্যু সংবাদ নিশ্চিত করা হয়েছে।
প্রয়াত জনপ্রিয় ইউটিউবার অভ্রদীপ সাহা
দীর্ঘদিন ধরেই অসুস্থ ছিলেন তিনি। জনপ্রিয় ইউটিউবারের অফিসিয়াল ফেসবুক হ্যান্ডেলে তাঁর একটি সাদাকালো𒅌 ছবি পোস্ট করে জানানো হয়েছে, ‘গভীর শোক এবং দুঃখের সঙ্গে আজকে সকাল ১০টা ১৮ মিনিটে অভ্রদীপ সাহা ওরফে Angry Rantman-এর দুঃখজনক এবং অকাল মৃত্যু ঘোষণা করা হয়েছে। সততা, হাস্যরস এবং অটুট চেতন🐬া দিয়ে লক্ষ লক্ষ মানুষের জীবন স্পর্শ করেছেন তিনি। যারা তাঁকে চিনতেন তাঁরা সকলেই তাঁকে মিস করবেন’।
আরও পড়ুন: ‘একই উপার্জন করতে আমাকে ১৫টা..🐬’, বলিউডে বেতন বৈষম্য নিয়ে বড়সড় মন্তব্য রবিনার
আরও পড়ুন: টাইমস পত্রিকার বিশ্বের ১০🐽০ প্রভাবশালীর তালিকায় আলিয়া, কী বললেন উচ্ছ্বসিত নায়িকা
আরও লেখা, ‘ক্ষতির জন্য আমরা শোকস্তব্ধ, তখন আসুন আমরা মনে করি যে তিনি আমাদের জীবনে 🔜এনেছেন আনন্♛দ এবং একসঙ্গে ভাগ করে নেওয়া স্মৃতিগুলি ধরে রাখি। পরিবর্তন অনুপ্রেরণা যুগিয়েছে, একবার একটি বিদ্রুপ’। ‘১৭.০৪.২৪। সাহা পরিবার’। বেঙ্গালুরুর নারায়না কার্ডিয়াক হাসপাতালে চিকিৎসাধীন ছিলেন। কী কারণে তাঁর মৃত্যু হয়েছে সে খবর নিশ্চিত করা হয়নি পরিবারের তরফে।
আরও পড়ুন: বﷺিশ্বের সবচেয়ে দামি ৫ ব্যাগ কোনগুলি জানেন, কী দিয়েই বা তৈরি, জানলে অবাক হবেন
কম জানা অভ্রদীপ সাহা
- কলকাতার বাসিন্দা বছর ২৭-এর অভ্রদীপ সাহা।
- কনটেন্ট ক্রিয়েটর হিসেবেই জনপ্রিয়তা পান অভ্রদীপ।
- নিজের নাম 'অ্যাংরি ব়্যান্টম্যান' রেখেছিলেন কারণ সব ভিডিয়োই রাগ-মুখ করে তৈরি করে পোস্ট করতেন।
- নিজের প্রতিটা ভিডিয়োই রাগ-মুখ করে করে বানাতেন তিনি। আর সেই থেকেই পরিচিত পান।
- ইউটিউবে ৪ লাখ ২৮ হাজার সাবস্ক্রাইবার আছে Angry Rantman-এর। ইনস্টাগ্রামে এক লাখ ২০ হাজার মানুষ ফলো করেন তাঁকে।
- সিনেমা থেকে শুরু করে ম্যাচ রিপোর্ট, সবকিছুতেই নিজের সোজাসাপ্টা বক্তব্য রাখতেন অভ্রদীপ।
- ২০১৭ সালে প্রথম ইউটিউবে কনটেন্ট তৈরি শুরু করেছিলেন অভ্রদীপ।
- ২০১৭ সালে যখন কন্টেন্ট ক্রিয়েটরের চল সবে শুরু হচ্ছে, সেই সময় নিয়মিত ভিডিয়ো বানিয়ে পোস্ট করতেন। সেই থেকেই খ্যাতি পান।