২০ কেজি ওজন কমানো যাবে❀ অনায়াসেই। শুধু, সময় অনুযায়ী খেতে হবে। অবশ্যই সঠিক খাবার খেতে হবে। এমনটাই পরামর্শ দিলেন ফিটনেস ট্রেনার সুপ্রতিম চৌধুরী। তিনি একজন সার্টিফায়েড পুষ্টিবিদও।
সম্প্রতি নিজের ইনস্টাগ্রাম পেজ, দ্য সুপারটিম অফিসিয়াল-এ তিনি বলেছেন, ১০ মিলিয়ন 🍸মানুষের স্বাস্থ্যের উন্নতিতে সহায়তা করাই তাঁর লক্ষ্য। প্রায়শই ফলোয়ারদের সঙ্গে ওজন কমানোর সহজ টিপস শেয়ার করেন তিনি। সাম্প্রতিক একটি ভিডিয়োতেও, নিজের ওজন কমানোর যাত্রা সম্পর্কে কথা বলে🎃ছেন সুপ্রতিম। তিনি এদিন এটা জানিয়েছেন যে কীভাবে টোনড, ফিট শরীর পেতে ২০ কেজি কমিয়েছেন।
আরও পড়ুন: (Health♐ Tips: দূষণের জেরে হাঁসফাঁস অবস্থা প্রবীণ নাগরিকদের! সুরক্ষিত থাকতে মেনে চলুন ৫ টিপস)
কোন নিয়মে ওজন কমেছে
দ্র🍬ুত ওজন কমানোর জন্য যে পাঁচ সহজ নিয়ম রয়েছে, যা ফিটনেস ট্রেনারকে ২০ কেজি কমাতে সাহায্য করেছে, তা হল:
- ৭-৮ টার মধ্যে আপনার রাতের খাবার খান।
- প্রতিদিন ৩-৪ লিটার জল খান।
- ৫০ শতাংশ কম খাবার খান এবং ক্যালোরি যাতে বেশি না আসে।
- প্রতিদিন ৩০-৪০ মিনিটের জন্য সাধারণ ওয়ার্কআউট করুন।
- সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ, ওজন কমানোর সময় স্ট্রেস নেবেন না।
কঠিন ডায়েট না করে এটাও করা যায়
অন্য একটি ভিডিয়োতে, সুপ্রতীম কঠিন ডায়েট প্ল্যা🍨ন অনুসরণ না করে ওজন কমানোর জন্য সেরা আরও ৫ টিপস শেয়ার করেছেন:
- শুধুমাত্র বাড়িতে রান্না করা খাবার খান।
- নির্দিষ্ট খাবারের সময় নির্ধারণ করুন।
- সবুজ সালাদের সঙ্গে সব ধরনের ম্যাক্রোনিউট্রিয়েন্ট-প্রোটিন, কার্বোহাইড্রেট এবং ফ্যাট অন্তর্ভুক্ত করুন।
- খেতে বসে এক খাবার দুইবার খাবেন না।
- খাওয়ার সময় ডিভাইস ব্যবহার নয়। এটি আপনার হজমকে প্রভাবিত করতে পারে।
আরও পড়ুন: (World COPD Day: ত𝄹রতাজা তরুণদেরও হতে পারে সিওপ💫িডি! কী এই রোগ? কেন হয়)
তবে💛, ওজন কমানোর হাজারও চেষ্টা করেও, যাঁরা সফল হচ্ছেন না। ইয়াথার্থ হাসপাতালের পুষ্টি ও স্বাস্থ্যের প্রধান, ডাঃ কিরণ সোনি, তাঁদের খাদ্যাভ্যাস সম্পর্কে সতর্ক থাকার পরামর্শ দেন। আপনার ওজন কমাতে বাধা দিতে পারে, এমন কিছু খাবার এড়িয়ে চলার পরামর্শ দেন। চিপস, কুকিজ এবং ফাস্ট ফুড থেকে দূরে থাকারও পরামর্শ দেন তিনি। কারণ এতে অস্বাস্থ্যকর চর্বি এবং যুক্ত শর্করা বেশি থাকে, যা ওজন বাড়াতে পারে।
দ্রষ্টব্য: এই প্রতিবেদন সাধারণ তথ্যের জ൩ন্য এবং কোনও চিকিৎসা পরামর্শের বিকল্প নয়। স্বাস্থ্য সংক্রান্ত প্রশ্নগুলির জন্য 🎃সর্বদা আপনার ডাক্তারের সঙ্গে পরামর্শ করুন।