অনেকেই আছেন যারা চোখ জ্বালা করলে অথবা ঠান্ডা লাগলে চোখ চুলকাতে শুরু করেন। এটা হয়ত আপনাকে🌄 সাময়িকভাবে স্বস্তি দিতে পারে কিন্তু এই অভ্যাস আপনার চোখের জন্য মারাত্মক বিপদ ডেকে নিয়ে আসে। তাই চোখ সুস্থ রাখার জন্য যখন তখন চোখে হাত দেবেন না।
বারবার চোখ ঘষলে কী হয়?
বারবার চোখ ঘষলে চোখের পাতার মাংসপেশি দুর্বল হয়ে যায়, যার ফলে চোখের পাতা ঝুলে যেতে পারে। এরকম হলে একটি চোখ অন্য চোখের থেকে ছোট ꧃দেখায়। চোখ বারবার চুলকালে ক্ষণস্থায়ী স্🍸বস্তি পাওয়া গেলেও চোখ লাল হয়ে গিয়ে অন্য সমস্যা তৈরি হয়ে যেতে পারে।
(আরো পড়ুন: কেন হার্টের অসুখের রোগীদের বড় সংখ্যক ভারতবাসী? গবেষণ🌸ায় উঠে এলো চাঞ্চল্যকর তথ্য)
বারবার চোখ ঘষলে চোখের চারপাশে রক্ত জমাট বাঁধতে শুরু করে। শুধু তাই নয়, চোখের সাদা অংশে মাঝেমধ্যে যে লাল রক্তনালীগুলি ভেসে ওঠে, সেগুলিও হয় চোখ ঘষার কারণে। অতিরিক্ত চোখ ঘ🐼ষলে কর্নিয়ার আকার বদলে গিয়ে ‘কেরাটোকানাস’ নামক দৃষ্টি জনিত সমস্যার সৃষ্টি হয়।
♔ হঠাৎ করে চোখে সমস্যা দেখা দিলে হাত না ধুয়েই আমরা চোখ ঘষতে শুরু করে দিই। এর ফলে হাতের সমস্ত ধুলোবালি চোখে চলে যায় সরাসরি। চোখ ঘষলে চোখের সমস্যা ক🌱মে না, উল্টে আরও বেশি বেড়ে যায়। ঠিক এই কারণেই সার্জারির পর চোখে হাত দিতে মানা করেন চিকিৎসকরা।
(আরো পড়ুন: ‘প্রাণের ভয় নেই’— ট্রেনের কাপলারেই উঠে পড়ছে মানুষ! বি🅰হারের যাত্রীদের ট্রেন চড়া🐈র হিড়িক ভাইরাল)
চোখ চুলকালে কী করবেন?
চোখ যদি খুব চুলকায় তাহলে ডাক্তারের পরামর্শ নিয়ে আই ড্রপ কাছে রেখে দিতে পারেন। সমস্যা হলেই সেই আই ড্রপ দিয়ে দিতে পারেন দু ফোঁটা। এছাড়া চোখ বেশি চুলকালে জলের ঝাপটা দেবেন চোখে, এর ফলে ধুলোবালি থাকলে তা চোখ থেকে বেরিয়ে যায়। চোখ থেকে জল বের হলে কোনও সুতির কাপড় নিয়ে চোখ পরিষ্কার করুন। সরাসরি হাত দেবেন না চোখে। এছাড়া চোখের ওপর আ♐স্তে আস্তে ম্যাসাজ করুন, তাতে চোখে থাকা নোংরা বেরিয়ে যাবে এবং আপনি কিছুট൩া স্বস্তি পাবেন।