সারাবছর একটি খোঁপা বা একটি বিনুনি করে দিন কেটে গেলেও দুর্গা পুজোয় কিন্তু একেবারেই তা করা যায় না। অক্টোবরের শেষে দুর্গাপুজো হলে কিছুটা স্বস্তি পাওয়া 🍌গেলেও সেপ্টেম্বরের শেষে বা অক্টোবরের শুরুতে যদি দুর্গাপুজো হয় তখন একদিকে বৃষ্টি অন্যদিকে গরম, সব মিলিয়ে অস্বস্তিকর পরিবেশ তৈরি হয় পুজোয়।
চলতি বছর পুজোর আগে ক্রমাগত হওয়া নিম্নচাপে যে সম💮স্যাটি সবথেকে বেশি দেখা যায় সেটি হল চুল পড়ে যাওয়ার স🐼মস্যা। পার্লারে না গিয়ে সামান্য কিছু টোটকার মাধ্যমে পুজোর আগেই এই সমস্যা থেকে কীভাবে মুক্তি পাবেন, সেটাই চটপট জেনে নিন আজ।
(আরও পড়ুন: সাদামাটা প🍸দ ছেড়ে পুজোয় বানিয়ে ফেলুন চিকেন মা♍লাইকারি, দেখে নিন রেসিপি)
প্রথম টোটকা: চুল ঝরে যাওয়ার সমস্যা নিয়ন্ত্রণে রাখার জন্য যেটি সব থেকে প্রয়োজন সেটি হল সপ্তাহে অন্তত তিন দিন স্ক্যাল্প পরিষ্কার করা। হাতে পরিমাণ মতো শ্যাম্পু নিয়ে ভালো করে স্ক্য🍨াল্পে লাগিয়ে মাসাজ করুন। তারপর চুল ধুয়ে ফেলুন। সপ্তাহে তিন দিন সালফেট মুক্ত শ্যাম্পু ব্যবহারꦓ করে দেখুন, খুব তাড়াতাড়ি এই সমস্যা চলে যাবে আপনার জীবন থেকে।
দ্বিতীয় টোটকা: বাড়িতে হেয়ার ফল প্যাক ব্যবহার করে চুলে লাগাতে পারেন। একটি পাত্রে পরিমাণ মতো আমলকির গুঁড়ো নিয়ে তাতে মেশান রিঠা পাউডার এবং ভৃঙ্গরাজ পাউডার। এবার পরিমাণ মতো টক দই মিশিয়ে একটি হেয়ার মাস্ক তৈরি করে ফেলুন। চুলে লাগিয়ে এক ঘন্টা অপেক্ষা করে শ্যাম্পু করে ফেলুন। সপ্তাহে দুই দিন ব্যবহার করলেই অনবদ্꧟য রেজাল্ট পাবেন আপনি।
(আরও পড়ুন: পুজোয় পার্টি হোক বা আড্ডা, চর্চায় থাক লিভিং রুম! জানুন ঘর সাজানোর ♐মোক্ষম টিপস)
তৃতীয় টোটকা: চুল ঝরে যাওয়ার সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়ার জন্য সবথেকে অব্যর্থ উপকরণ হল পেঁয়াজ। পেঁয়াজের রস সপ্তাহে তিন দ🔯িন স্ক্যাল্পে মালিশ করতে পারলে🔥 আপনার চুল পড়া কমে যাবে তো বটেই, চুলে আসবে আলাদাই জেল্লা।
চতুর্থ টোটকা: বর্ষায় একেবারেই চুলে তেল লাগাবেন না। এছাড়া শ❀্যাম্পু ব্যবহার করার পর অবশ্যই ব্যবহার করবেন কন্ডিশনার। যদিও সারা বছরই কন্ডিশনার ব্যবহার করা উচিত। এতে চুল ভালো থাকবে এবং চুল ঝরে যাওয়ার সমস্যা থেকে মুক্তি পাবেন আপনি।