Health News: সাধারণত টা♔ইপ ২ ডায়াবিটিস ও꧙ কিডনির রোগের চিকিৎসার জন্য ব্যবহৃত হয় এই ওষুধ। সম্প্রতি এক গবেষণায় দেখা গেল, ওই ওষুধই হার্ট অ্যাটাক ও স্ট্রোকের ঝুঁকি অনেকটা কমিয়ে দিতে পারদর্শী।
কোভিডের পর বেড়েছে কমবয়সিদের মৃত্যু
এখনকার দিনে হার্ট অ্যাটাক ও স্ট্রোকের সংখ্যা অনেকটাই বেড়ে গিয়েছে বলে বিশেষজ্ঞদের মত। এই দুই ধরনের রোগের নেপথ্যে রয়েছে উচ্🌄চ রক্তচাপ ও অতিরিক্ত ওজনের সমস্যা। আমেরিকান হার্ট অ্যাসোসিয়েশনের মতে, কোভিড ১৯-এর পর এই সমস্যা আরও বেড়ে গিয়েছে। শুধু তাই নয়, কিছু ক্ষেত্রে দ্বিগুণ হয়েছে হৃদরোগের ঝুঁকি। পাল্লা দিয়ে বেড়েছে অকালে মৃত্যুরও হার।
আরও পড়ুন - ‘🌊তোমার মতো যদি কারচুপি করতে পারতাম প্রতুলদা…’ তোমার জন্য আজও গান গাওয়ার সাহস পাই
কী বলছেন গবেষকরা
এই পরিস্থিতি ল্যানসেট ডায়েবেটিস অ্যান্ড এন্ডোক্রিনোলজিতে প্রকাশিত গবেষণাটি সোটাগলিফলোজিনের অতিরিক্ত উপকারিতা তুলে ধরল। সোটাগলিফলোজিন টাইপ ২ ডায়াবিটিস ও কিডনির রোগের চিকিৎসার জন্য ব্যবহৃত হয়ে থাকে। গবেষকদের কথায়, এই পরীক্ষানিরীক্ষার ফলে ওষুধটির আরেকটি বিশেষ দিক খুলে গেল। ওষুধটি মূলত ইনপেফ⭕া নামে বাজারে বিক্রিত হয়। কার্ডিয়োভাসকুলার রোগের চিকিৎসার জন্যও এই ওষুধটির ব্যবহার নিয়ে এবার ডাক্তারদের ভাববার পালা।
সোটাগলিফলোজিন আদতে কী
সোটাগলিফলোজিন আদতে সোড💫িয়াম গ্লুকোজ কোট্রান্সপোর্টার যা দুই ধরনের প্রোটিনের যাতায়াত বন্ধ করে দেয়, বলা ভালো, তাদের ব্লক করে দেয়। এই দুটি প্রোটিন হল এসজিএলটি-১ ও এসজিএলটি-২। মূলত এই প্রোটিন দুটোই গ্লুকোজ ও সোডিয়ামকে🔴 কোশ পর্দায় পৌঁছে দেয়। পাশাপাশি সুগার লেভেল নিয়ন্ত্রণেও বড় ভূমিকা রয়েছে এদের।
আরও পড়ুন - ‘ভবঘুরেরাও বিভোর হয়ে শুনত🍷 ওঁর গান’ যতটা সম্মান প্রাপ্য, ততটা পান🍌নি প্রতুলবাবু
কেন এই বিশেষ ওষুধটাই
গবেষণায় উল্লিখিত হয়েছে, ‘সোটাগলিফলোজিন প্রথম এমন এক ইনহিবিটর যা মায়োকার্ডিয়াল ইনফার্কশন ও স্ট্রোকের ঝুঁকি অন🌟েকটাই কমিয়ে দেয়।’ এছাড়াও, ওই গবেষণাপত্রের দাবি, সোটাগলিফলোজিন এমন এক ইনহিবিটর যা স্ট্রোকের ঝুঁকি কমাতে এখনও পর্যন্ত অদ্বিতীয় হিসেবে রয়েছে।
কীভাবে করা হয়েছে এই গবেষণা
ক্রনিক কিডনি রোগ, ডায়াবেটিসের পাশাপাশি হার্টের রোগে ভুগছেন এমন ১০ হাজার ব্যক্তিকে এই গবেষণার জন্য বেছে নেওয়া হয়। তাদের মধ্যেই ওই বিশেষ ওষুধটি নিয়ে পরীক্ষানিরীক্ষা করা হয়। ১৬ মাস পর প্রাপ্ত ফলাফলের ভিত্তিতে দেখা গিয়েছে, হার্টের রোগের ঝুকি ২৩ শতাংশ কমে🌠 গিয়েছে। এর থেকেই🌸 সিদ্ধান্তে পৌঁছেছেন গবেষকরা।
প্রতিবেদনটি স্বাস্থ্য সংক্রান্ত সাধারণ জ্ঞানের ভিত্তিতে লেখা হয়েছে। এই প্রতিবেদনকে মেডিক্যাল উপদেশ হিসেবে ধরে নেবেন না। স্বাস্থ্য নিয়ে যে কোনও প্রশ্ন, যে কোনও সমস্যার সমাধানের জন্য চিকিৎসক বা পেশাদার বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।