National Epilepsy Day: মৃগী রোগ সম্পর্কে মানুষের সচেতনতা কম এবং ভুল ধারণা বেশি। সেই কারণেই ভারতে জাতীয় মৃগী রোগ দিবসের সূচনা হয়। যাতে মৃগী রোগ সম্পর্কে মানুষকে সচেতন করা ꦇযায় এবং সঠিক চিকিৎসাও দেওয়া যায়। সচেতনতা ছড়িয়ে দিতেꦍ এবং মৃগী রোগ নিরাময়ের জন্য অনেকগুলি ফাউন্ডেশন গঠন করা হয়েছে। যা এই সাইকোসিসের সাথে সম্পর্কিত রোগ সম্পর্কে সঠিক তথ্য দেয়। ২০০৯ সালে জাতীয় মৃগীরোগ দিবস শুরু হয়। জেনে নিন এর ইতিহাস কী।
আরও পড়ুন - খুসকির আর নামগন্ধ থাকবে না, এইভাবে লে🦋বুর রস লাগালে ঘনও হবে চুল
জাতীয় মৃগী দিবসের ইতিহাস
ভারতের এপিলেপসি ফাউন্ডেশন দ্বারা জাতীয় মৃগী দিবসের সূচনা হয়েছিল। যা ২০ไ০৯ সালে ডঃ নির্মল সূর্য প্রতিষ্ঠা করেছিলেন। এই ফাউন্ডেশন মৃগী রোগীদের চিকিৎসা এবং তাদের জীবন উন্নত করতে কাজ করে। 2024 সালে মৃগী দജিবসের থিম হ'ল মাইলস্টোন অন মাই এপিলেপসি জার্নি। এই থিমের সাহায্যে, লোকেরা মৃগী রোগের মতো রোগের সাথে লড়াই করার সময় তাদের সাফল্য এবং কৃতিত্বগুলি ভাগ করে নিতে উত্সাহিত হবে।
আরও পড়ুন - হাঁটলে হার্টের ব্লকেজের আশঙ্কা 𒐪কমে? কতদিন কতট🍰া হাঁটা জরুরি? কখন হাঁটবেন জানুন
জাতীয় মৃগী দিবস উদযাপনের উদ্দেশ্য
- মৃগী রোগের কারণে জীবনে যে চ্যালেঞ্জগুলির মুখোমুখি হয় সে সম্পর্কে মানুষকে জানানো।
- এর পাশাপাশি মৃগী রোগ দিবস পালনের উদ্দেশ্য যত তাড়াতাড়ি সম্ভব মৃগী রোগ সম্পর্কে জানা এবং সময়মতো চিকিৎসা সম্পর্কে সচেতনতা ছড়িয়ে দেওয়া, যাতে মানুষের জীবন বাঁচানো যায়।
- মৃগী রোগ সম্পর্কে মানুষের মধ্যে অনেক ভুল ধারণা ছড়িয়ে পড়ে এবং মানুষের সঠিক তথ্য থাকে না। যার কারণে রোগীদের নানা সমস্যার মধ্য দিয়ে যেতে হয়। এমন পরিস্থিতিতে, জাতীয় মৃগী দিবস রোগীদের জন্য সহানুভূতি, সহায়তা সম্পর্কে সচেতনতা ছড়িয়ে দেয়। যা মৃগী রোগীর জীবনকে কিছুটা সহজ করে দেয়।