গুজরাট, ♏হরিয়ানা, রাজস্থান, পঞ্জাব এবং উত্তর প্রদেশ রাজ্যের গ্রামীণ এলাকার মানু🦩ষ দুধ এবং দুগ্ধজাত পণ্য বেশি খেয়ে থাকেন। পানীয় এবং প্রসেসড খাবারের ক্ষেত্রেও বেশি খরচ করেন। গড় ব্যক্তি এই আইটেমগুলিতে তাঁদের মোট আয়ের ৯.৬ শতাংশ ব্যয় করেন, তারপরে দুগ্ধজাত খাবারে ৮.৩ শতাংশ ব্যয় করেন। সম্প্রতি, ভারত জুড়ে খাদ্যাভ্যাসের পরিবর্তনগুলি নথিভুক্ত করার জন্য ন্যাশনাল স্যাম্পল সার্ভে অফিস অর্থাৎ এনএসএসও গৃহস্থালী খরচের উপর ভিত্তি করে সমীক্ষা চালিয়েছিল। ওই সমীক্ষার প্রকাশিত রিপোর্ট অনুসারেই এমনটা জানা গিয়েছে। সমীক্ষার রিপোর্ট বলছে, কেরলে রাজ্যে মাংস, ডিম এবং মাছের ব্যবহার সর্বোচ্চ রেকর্ড করা হয়েছে।
আরও পড়ুন: (Viral C💙onstipation Hack: কোষ্ঠকাঠিন্য কমানোর সেরা রাস্তা! বিশেষ ফ♔ল খেতে হবে এভাবে— ভিডিয়োয় দাবি মহিলার)
শহুরে এবং গ্রামীণ ভারতে খাদ্য ব্যয়ের অংশ হ্রাস পেয়েছে
সমীক্ষার তথ্যগুলি দেখায় যে গ্রামীণ এবং 💦শহুরে অঞ্চলগুলোতে খাদ্য এবং শস্যের অংশ হ্রাসের ক্ষেত্রে উল্লেখযোগ্য পরিবর্তন হয়েছে। এটি আগের সমীক্ষায় দৃশ্যম💯ান প্রবণতার সঙ্গে পুরোপুরি সামঞ্জস্যপূর্ণ ছিল। ২০১১ সাল থেকে ২০১২ সাল এবং ২০২২ সাল থেকে ২০২৩ সালের মধ্যে ফ্রিজ, টেলিভিশন, পানীয় এবং প্রসেসড ফুড, চিকিৎসা ও পরিবহনের মতো আইটেমগুলিতে ব্যয় বৃদ্ধি পেয়েছে, যেখানে খাদ্যশস্য এবং ডালের মতো খাবারের ব্যয় হ্রাস পেয়েছে।
হরিয়ানার পরিবারের মোট খরচে দুধ ও দুগ্ধজাত দ্রব্যের সর্বাধিক অংশ ছিল ৪১.৭ শতাংশ, তারপরে রাজস্থানের ৩৫.৫ শতাংশ এবং পাঞ্জাবের ৩৪.৭ শতাংশ। এই বিভাগের অধীনে ছত্তিশগড় এবং পশ্চিমবঙ্গের সর্বনিম্ন শেয়ার ছিল যথাক্রমে ৭.৫ শতাংশ এবং ৭.৪ শতাংশ। গ্রামীণ এলাকায়, রাজস্থান এবং গুজরাটের পরিবারের মোট খরচে ডিম, মাংস এবং মাছের সর্বনিম্ন অংশ ছিল ২.৬ শতাংশꩵ, তারপরে পঞ্জাবের ৩ শতাংশ। সমীক্ষার ফলাফল অনুসারে, গ্রামীণ অঞ্চলে ১৯৯৯ সাল থেকে ২০০০ সালের মধ্যে ৫৯.৪ শতাংশ থেকে ২০২২ সাল ২০২৩ সালে ৪৬.৪ শতাংশ এবং শহরাঞ্চলে ৪৮.১ শতা🦩ংশ থেকে ৩৯.২ শতাংশে নেমে এসেছে বলে দেখা গিয়েছে।
আরও পড়ুন: (Vi𓄧ral Video: কয়েক দিনেই উধাও টাক! পাকা চুল নেই একটাও, ভিডিয়োতে গোপন কৌশল ফ🌃াঁস করলেন ইউটিউবার)
সবচেয়ে বেশিꩵ শেয়ারের পতন হয়েছে শস্যের জন্য, যা গ্রামীণ ভারতে ১৯৯৯ সাল থেকে ২০০ꦑ০ সালে ২২.২ শতাংশ থেকে ২০২২ সাল থেকে ২০২৩ সালে ৪.৯ শতাংশে নেমে এসেছে। আর শহুরে ভারতের জন্য, সংশ্লিষ্ট শেয়ার ১৯৯৯ সাল থেকে ২০০০ সালে ১২.৪ শতাংশ থেকে ২০২২ সাল থেকে ২০২৩ সালে ৩.৬ শতাংশে নেমে এসেছে।