ত্বক বিভিন্ন ধরনের হয়। এর মধ্যে শুষ্ক ত্বকের সমস্যা একরকম। কিন্তু সব থেকে বেশি সমস্যা সৃষ্টি করে তৈলাক্ত ত্বক। ব্রণ ফুসকুড়ি, ব্রেকআউট লেগেই থাকে। আর তৈলাক্ত ত্বক হলে সারাক্ষণ মুখ ﷽চ্যাটচ্যাট করতে থাকে। একটা চোরা অস্বস্তি হয়। মেকআপ বসে না ঠিক করে। ফলে যাঁদের তৈলাক্ত ত্বক হয় 🔯তাঁদের অনেক বেশি যত্নের প্রয়োজন দরকার।
বাজারে তৈলাক্ত ত্বকের জন্য নানান ধরনের ক্রিম, ইত্যাদি পাওয়া যায়। কিন্তু সেসবে অনেক পরিমাণে রাসায়নিক থাকে যা ত্বকের ভালো ক🐼রতে গিয়ে উল্টে ক্ষতি করে দেয়। একেই তৈলাক্ত ত্বকের উজ্জ্বলতা কম হয়, তার মধ্যে রাসায়নিক যদি ত্বকের আরও ক্ষতি করে তাহলে সমস্যা জটিল হয়ে ওঠে। মুখের কোমল ভাবটাই নষ্ট হয়ে যায়। পাশাপাশি ক্রিম ব্যবহার করলে আবার ত্বকের ছিদ্রগুলো বন্ধ হয়ে যায়। হাওয়া চলাচল করতে পারে না। ব্রণ দেখা দেয় তখন।
তাহলে তৈলাক্ত ত্বক থেকে মুক্তির উপায় কি?
বাজারে কিনতে পাওয়া ক্রিম, ইত্যাদির থেকে ঘরোয়া টোটকার উপর ভরসা করুন। চন্দনের থেকে ভালো এই ক্ষেত্রে অন্য কিছু হতে পারে না। বহু বছর ধরেই চন্দন ব্যবহার করা হয়ে থাকে তৈলাক্ত ত্বকের পরিচর্চার জন্য। এটা ജযেমন ত্বকের চিটচিটে ভাব কমায় তেমনই ভালো রাখে। আয়ুর্বেদেও চন্দনের কথা বলা আছে। চন্দন দিয়ে এখন অনেক ক্রিম তৈরি হয়। এছাড়া চন্দন বেটে সেটা মুখে লাগানো যেতে পারে।
চন্দনের উপকারিতা কী?
চন্🌠দন বাটা মুখ𒀰ে লাগালে তা ত্বককে ঠাণ্ডা রাখে। অন্যদিকে তৈলাক্ত ভাব অনেকটাই দুর করে চন্দন।
কীভাবে চন্দন ব্যবহার করবেন?
চন্দন গুঁড়োর সঙ্গে দুধ বা গোল▨াপ জল মিশিয়ে তাতে অল্প হলুদ দিয়ে মিশ্রণ বানিয়ে সেটা মুখে লাগাতে পারেন। মিনিট ১৫ রেখে ঈষদুষꩵ্ণ জলে ধুয়ে নিন তারপর।
অথবা চন্দন গুঁড়োর সঙ্গে স্রেফ গোলাপ জল মিশিয়ে মুখে লাগা🅰ন, এতেও উপকার পাবেন। শুকিয়ে এলে তা ধুয়ে তুলে দিন। নিয়মিত এই মিশ্রণ ব্যবহার করলে ত্বক ভালো থাকবে। তৈলাক্ত ভাব দূর হবে, একই সঙ্গে মুখের দাগ ছোপ কমে আসবে।