ড🎶ায়াবিটিস বা মধুমেয় রোগ প্রধানত দুই প্রকারের হয়, টাইপ ওয়ান এবং টাইপ টু। টাইপ ওয়ান ডায়াবিটিস সচরাচর বংশ পরম্পরায় হয় তাই এতে কারোর হাত থাকে না। কিন্তু যে প্রকারটি নিয়ে চিকিৎসকরা সবথেকে বেশি চিন্তিত থাকেন সেটি হল টাইপ টু ডায়াবিটিস।
মধুমেয় রোগ হলে আলু, মিষ্টি এই সমস্ত খাওয়া যায় না এ কথা তো সকলেই জানে। কিন্তু আপনি কী জানেন, মধুমেয় রোগের ঝুঁকি রোধ করার জন্য কোন খাবারটি খুব উপকারী? যে খাবারটি আপনার ডায়াবিটিসের কারণ রোধ করতে পারে সেটি হল বাদাম। বাদাম কীভাবে মধুমেয় রোগ আটকায়, কোন কোন বাদাম খাওয়ার সব থেকে উপকারী সেটাই জা🅰নবেন এই প্রতিবেদনে।
বাদামে কী কী থাকে?
বাদামে থাকে ১৬১ গ্রাম ক্যালোরি, ৩.৫ গ্রাম ফাইবার, ৬ গ্রাম প্রোটিন,২.৫ কার্বস, ১৪ গ্রাম ফ্যাট, ৩৭ শতাংশ ভিটামিন ই, ৩২ শতাংশ ম্যাগনেসিয়া💜ম।
(আরও পড়ুন: ফিট থাকতে চান? ট্রাই করতে পারেন সুহানার এই 𝔉ওয়ার্ক আউটগুলি, পাবেন উপকার)
কীভাবে বাদাম ডায়াবিটিসের ঝুঁকি কমিয়ে দেয়?
সম্প্রতি একটি সমীক্ষায় জানা গেছে, যারা রোজ বাদাম খান তাদের শরীরে খারাপ কোলেস্টেরল এবং ডায়াবিটিস দুটোই নিয়ন্ত্রণে ছিল। অন্যদিকে যারা বাদাম খান না, তাঁদের রক্তে শর্করার মাত্রা অতিরিক্ত বেড়ে যায় ফলে বোঝাই যাচ্ছে ডায়াবিটিসের ঝুঁকি থেকে নিজেকে রক্ষা করতে বাদাম একমাত্র ভরসা𓂃।
ডায়াবিটিস আটকাতে ৩ বাদাম
কাঠবাদাম: ডায়াবিটিস রোꦕগীদের গ্লুকোজের মাত্রা ঠিক রাখতে কাঠবাদাম খুবই উপকারী একটি খাবার। লবণহীন এবং ভাজা বিহীন কাঠ বাদামের মধ্যে থাকে প্রচুর পরিমাণে ম্যাগনেসিয়াম, যা আপনাকে সুস্থ রাখে।
(আরও পড়ুন: বেশি আমন্🍌ড খেলেও বিপদ! দিনে ঠিক কতগুলি স্বাস্থ্যের জন্য নিরাপদ?)
ওয়ালনাট: ওয়ালনাটের মধ্যে থাকে উচ্চ পরিমাণ ক্যালোরি, তাই স্বাভাবিকভাবেই এই বাদামটি খেলে আপনার শরীরের 🦹ওজন নিয়ন্ত্রনে থাকে। অন্যদিকে পেট ভরা থাকলে আপনি কম খাবার খাব🐼েন এবং আপনার ডায়াবিটিস থাকবে নিয়ন্ত্রণে।
চিনা বাদাম: টাইপ টু ডাইবিটিস রোগীদের ক্ষেত্রে এই বাদামটি ভীষণ উপকারী। এই বাদামে থাকা 𝓀প্রোটিন সুগার নিয়ন্ত্রণ করে। প্রতিদিন একমুঠো চিনা বাদাম খেলে বেশ ভালই কাজ হবে।