ধনীদের শহরের নিরিখে বিশ্বের প্✨রথম দশটি শহরের তালিকায় নাম লিখিয়ে ফেলল ভারতের রাজধানী শহর দিল্লি। হারুন রিসার্চ ইনস্টিটিউটের রিপোর্টে তেমনটাই উল্লেখ করা হয়েছে। এই প্রথম দিল্লি এই প্রথম দশটি ধনী শহরের তালিকায় নাম লেখাল। এখানেই শেষ নয়, ভারতের অর্থনৈতিক রাজধানী বলে পরিচি💝ত মুম্বই। সেই শহরে অর্থনৈতিক দিক থেকে দ্রুত অগ্রগতি হচ্ছে বলেও উল্লেখ করা হয়েছে।
এদিকে অত্য়ন্ত তাৎপর্যপূর্ণ বিষয় হল যে ব্রাজ💃িল, ইন্দোনেশিয়া, জাপানে অর্থনৈতিক উন্নতি ভালোই হচ্ছে। কিন্তু চিনে কিছুটা মন্দা দেখা দিচ্ছে বলে খবর। এদিকে ২০১৩ সালের পর থেকে ভারতের ধনকুবেরদের সংখ্য়াও ক্রমশ বাড়ছে। কিন্তু ভারতে এই ধনকুবেরদের সংখ্য়া বৃদ্ধির পেছনে ঠিক কী কারণ রয়েছে?
আসলে মনে করা হচ্ছে, একাধিক বড় শিল্প গড়ে উঠেছে ভারতে। ওষুধ কোম্পানির জেরে অন্তত ৩৯জন ধনকুবের হয়েছেন ভারতে। অটোমোবাইল ও অনুসারি শিল্পগুলি অন্তত ২৭জনকে ধনকুবের তৈরি করেছ🌳ে। কেমিক্যাল সেক্টরে বড়লোক হয়েছেন অ🀅ন্তত ২৪ জন। সব মিলিয়ে ভারতের এই ধনকুবেরদের মোট সম্পদের পরিমাণ প্রায় ১ ট্রিলিয়ন মার্কিন ডলার। অর্থাৎ গোটা বিশ্বে যত ধনকুবের রয়েছেন তাদের যে মোট সম্পদ তার ৭ শতাংশ হল ভারতের ধনকুবেরদের মোট সম্পদের সমান।
এককথায় সম্পদে, ঐশ্বর্যে যে ভারত এবার বিরাট টক্কর দিচ্ছে𒁏 বিশ্বের ধনকুবেরদের শহরের মধ্যে সেটা বলাই যায়। এবার দেশের অন্যতম ধনকুবেরদের নামগুলি একবার দেখে নেওয়া যাক। ভারতের ধনকুবেরদের মধ্য়ে একেবারে প্রথমের সারিতে রয়েছেন অনিল আম্বানি। তাঁর কাছে রয়েছে ১১৫ বিলিয়ন মার্কিন ডলার। এরপরই রয়েছেন আদানি গ্রুপের মালিক গৌতম আদানি। তাঁর সম্পদও কম কিছু নয়। একেবারে বিরাট ধনী তিনি। তাঁর সম্পদের পরিমাণ প্রায় ৮৬ বিলিয়ন মার্কিন ডলার।
তবে দিল্লি যেভাবে বিশ্বের প্রথম দশটি ধনী শহরের অন্যতম বলে বিবেচিত হয়েছে সেটা যথেষ্ট তাৎপর্যপূর্ণ। তবে কলকাতা সম্পর্কে তেমন কিছু জানা যায়নি। দিল্লির এই অর্থনৈতিক অগ্রগতি একদিকে যেমন তাৎপর্যপূর্ণ ও মুম্বইয়ের অর্থনৈ🐲তিক অগ্রগতির খবরও অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
এককথ🦄ায় অর্থনৈতিক দিক থেকে বিরাট অগ্রগতি। দিল্লি, মুম্বই এগিয়ে গিয়েছে অনেকটাই। বিশ্বের যেকোনও ধনী শহরের সঙ্গে পাল্লা দিতে পারে দিল্লি। এতটাই সম্পদ রয়েছে দিল্লি ধনকুবেরদের একাংশের মধ্য়ে। সব মিলিয়ে একেবারে বিশ্বের ধনীদের ১০টি শহরের মধ্যে নাম লিখিয়ে ফেলল দিল্লি।