ডেঙ্গিতে আক্রান্ত ৩০ বছর বয়সী এক ঠিকাদারকে ভর্তি করা হয়েছিলܫ উত্তরপ্রদেশের প্রয়াগরাজের একটি বেসরকারি হাসপাতালে। আর চরম গাফিলতি আর অত্যন্ত অবৈজ্ঞানিকভাবে রক্ষিত প্লেটলেট দেওয়ার জেরে মৃত্যু হল তার। তার মৃত্যু নিয়ে তদন্তও হয়েছিল। সেখানে বলা হয়েছে কোনও ভুয়ো প্লেটলেট দেওয়া হয়েছে বলে যেটা বলা হচ্ছে সেটা ঠিক নয়।
এদিকে ওই গ্লোবাল হাসপাতালের রেজিস্ট্রেশন বাতিল করার ব্যাপারেও তোড়জোড়় শুরু হয়েছে। তদন্তকারীর💜া দেখেছেন কোনও পরীক্ষা না করেই অ্য়ান্টিবায়োটিক দেওয়া হয়েছিল রোগীকে। এর জেরে প্লেটলেট কাউন্ট আরও কমে যায়। এদিকে অভিযোগ করা হয়েছিল মুসম্বি লেবুর রস মিশিয়ে 👍ভুয়ো প্লেটলেট দেওয়া হয়েছিল ওই রোগীকে। তবে তেমন কিছু প্রাথমিকভাবে পাওয়া যায়নি।
প্রয়াগরাজের জেলা শাসক সঞ্জয় কুমার খাত্রি জানিয়েছেন,ডেঙ্গি রোগীর চিকিৎসায় গাফিলতি ছিল। যে প্লেটলেট দেওয়া হয়েছিল সেটা অত্যন্ত খারাপভাবে সংরক্ষণ করা ছিল। এর জেরেই তার মৃত্য়ু হয়ে✃ছে।
স্বাস্থ্য দফতরও জানিয়েছে, রোগীর চিকিৎসায় বড় গলদ ছিল। মুখ্য় স্বাস্থ্য🃏 আধিকারি🐠ক ডাঃ নানক শরন জানিয়েছেন, হাসপাতালের বড় গাফিলতির বিষয়টি সামনে আসছে।
এদিকে গত ১৪ অক্টোবর প্রদীপ পাণ্ডে নামে ওই ব্যক্তিকে নার্সিংহোমে ভর্তি করা হয়েছিল। তাকে প্লেটলেট দেওয়া হয়েছিল। পরে অন্য় নার্সিংহোমে তাক⛦ে পাঠানো হয়েছিল। ১৯ ﷽অক্টোবর তার মৃত্যু হয়।পরিবারের দাবি, পাঁচ ইউনিট প্লেটলেট দেওয়া হয়েছিল। এজন্য ২৫ হাজার🎶 টাকাও নেওয়া হয়েছিল। কিন্তু প্লেটলেট দেওয়ার পরেই মারা যান প্রদীপ।
এদিকে চিকিৎসক ও স্টাফেদের বিরুদ্ধে এফআইআর করা হয়েছে꧙। পাশাাপাশি এ🍸ই প্লেটলেটের নমুনা পাঠানো হয়েছে পরীক্ষার জন্য।