ভারতের সীমান্ত রক্ষী বাহিনী অথবা বিএসএফ রক্ষীরা টহল দিচ্ছ𓆉িলেন ত্রিপুরার ভারত-বাংলাদেশ ꦜসীমান্তে। তখনই ওপার বাংলা থেকে তাঁদের উদ্দেশ্যে ছোঁড়া হতে থাকে গুলি। জঙ্গিরা সেই গুলি চালিয়েছে বলে মনে করা হয়। গুলির উত্তরে বিএসএফ জওয়ানরাও পাল্টা গুলি চালান। আর এই গুলির লড়াইয়ে প্রাণ হারান এক বিএসএফ জওয়ান।
ত্রিপুরার আনন্দবাজার এলাকায🥂় বিএসএফের ১৪৫ ব্যাটেলিয়ন মোতায়েন ছিল। আর স🙈েখানেই, অর্থাৎ, ত্রিপুরার কাঞ্চনপুর মহকুমা যেখানে ভারতের দুই রাজ্য, ত্রিপুরা এবং মিজোরাম এবং বাংলাদেশের সীমান্ত আছে, তার কাছেই চলে গুলির লড়াই। আর তখন সেখানে এক জওয়ান টহল দিচ্ছিলেন। তাঁকে উদ্দেশ্য করেই বাংলাদেশ থেকে ছুটে আসে গুলি। মনে করা হচ্ছে ন্যাশনাল লিবারেশন ফ্রন্ট অফ ত্রিপুরার জঙ্গিরা এই গুলি চালিয়েছে। চারটি গুলি লেগেছে ওই জওয়ানের শরীরে।
গত বছরও একই ঘটনা ঘটেছিল এই অঞ্চলে। সেবারেও বিএসএফ জওয়ানরা ভারত ꧅বাংলাদেশ সীমান্তে টহল দিচ্ছিলেন আর তখনই ন্যাশনাল লিবারেশন ফ্রন্ট অফ ত্রিপুরার জঙ্গিরা জওয়ানদের উদ্দেশ্য করে গুলি ছুঁড়েছিল। এই ঘ🔯টনায় দু'জন জওয়ান নিহত হন।