Israel Compulsory Military Service: সেনাতে পুরুষদের বাধ্যতামূলক ‘সেবাদানের’ মেয়াদ বৃদ্ধি করল ইজরায়েল, যুদ্ধে লোকবল দরকার
2 মিনিটে পড়ুন . Updated: 13 Jul 2024, 04:35 PM IST
Share 
বাংলা নিউজ > ঘরে বাইরে > Israel Compulsory Military Service: সেনাতে পুরুষদের বাধ্যতামূলক ‘সেবাদানের’ মেয়াদ বৃদ্ধি করল ইজরায়েল, যুদ্ধে লোকবল দরকার
Share
ইজরায়েলি সরকারের মন্ত্রিসভা পুরুষদের জন্য বাধ্যতামূলক সামরিক সেবা ৩২ মাস থেকে বাড়িয়ে ৩৬ মাস করার পরিকল্পনা অনুমোদন কর⭕েছে, শুক্রবার ইসরায়েলের ওয়াইনেট নিউজ আউটলেট জানিয়েছে। খবর রয়টার্স সূত্র
বৃহস্পতিবার রাতে নিরাপত্তা মন্ত্রিসভার এক বৈঠকের পর ওয়াই👍নেট জানিয়েছে, ৩৬ মাসের এই নিয়ম আগামী আট বছরের জন্য বলবৎ থাকবে।
র𝄹বিবার মন্ত্রিসভার পূর্ণাঙ্গ বৈঠকে এই প্রস্তাব ভোট☂াভুটির জন্য পেশ করা হতে পারে বলে জানিয়েছে তারা।
ইজরায়েলের সামরিক কমান্ডাররা বলেছেন, গাজায় হ﷽ামাস জঙ্গি গোষ্ঠীর সঙ্গে যুদ্ধ এবং ল🌜েবাননভিত্তিক হিজবুল্লাহ মিলিশিয়াদের সঙ্গে সংঘর্ষ টিকিয়ে রাখতে তাদের জনবল বাড়াতে হবে।
একটি পৃথক উদ্যোগে, ইজরায়েলের হাজার হাজ༒ার অতি-অর্থোডক্স সেমিনারির শিক্ষার্থীদের খসড়া নোটিশ পাঠান💮োর পরিকল্পনা করছে যারা আগে সামরিক পরিষেবা থেকে অব্যাহতি পেয়েছিল।
হামাস পরিচালিত গণমাধ্যম কার্যালয় জানিয়েছে, শনিবার গাজার খান ইউনিসে বাস্তুচ্যুতদের আবাসস্থল তাঁবু⛎তে ইসরায়েলি হামলায় কয়েক ডজন ফিলিস্তিনি নিহত বা আহত ꧃হয়েছেন।
ইসর൲ায়েলি সেনাবাহিনী জানিয়েছে, তারা প্রতিবেদনটি খতিয়ে দেখছে। সরকারিভা𝄹বে মৃতের সংখ্যা নিয়ে গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে এখনো কোনো বিবৃতি দেওয়া হয়নি।
অন্𝓰যদিকে হামাস পরিচালিত গাজার সিভিল ডিফেন্স এজেন্সি জানিয়েছে, শুক্রবার গাজা সিটির কিছু অংশ থেকে ইজরায়েলি সেনা প্রত্যাহারের পর তারা প্রায় ৬০টি মৃতদেহ খুঁজে পেয়েছে।
আন্তর্জাতিক মধ্যস্থতাকারীরা যখন দশম মাসে পদার্পণ করা যুদ্ধ থামানো🌃র প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে তখন এই পরিস্থিতি নজরে এল।
তাল আল-হাওয়া ও আল-সিনা জেলা থেকে এই মৃতদেহ উদ্ধার করা হয়েছে বলে জানিয়েছে বেসা൲মরিক প্রতিরক্ষা সংস্থা। সোমবার বেসামরিক লোকজনকে সরে যাওয়ার নির্দেশ দেওয়ার পর চলতি সপ্তাহে ইজরায়েলি বাহিনী ওই এলাকাগুলোতে প্রবেশ করে।
ধ্বংসপ্রাপ্ত বাড়িঘরের ধ্বংসস্তূপের নিচে এখনো অনেক মানুষ নিখোঁজ রয়েছে, যেখানে আমাদের ক্রুদের পক্ষে পৌঁছানো কঠিন, বলেছেন সংস্থাটির মুখপাত্র ম𓃲াহমুদ বাসাল।
স্থানীয় বাসিন্দা ও সংস্থাটি জানিয়েছে, হামাস জঙ্গিদের সঙ্গে কয়েকদিনের লড়াইয়ের পর ইজরায়েলি সেনারা সরে গেছে। তবে তাৎক্ষণিকভাবে ইজরায়েলের পক্ষ থেকে বিষয়টি নিশ্চিত করা হয়নিꩲ।
এর আগে গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় ওই অঞ্চলে রাতভর ৩২ জনের মৃত🤡্যুর খবর জানিয়েছিল, যাদের অꦑধিকাংশই শিশু ও নারী।
ইসরায়েলের সামরিক বাহিনী বলেছে, তারা দক্ষিণের রাফাহ এলাকায় লᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚ𒀱ᩚᩚᩚড়াই করছে𒊎, যেখানে তাদের সৈন্যরা 'খুব কাছ থেকে যুদ্ধ ও বিমান হামলা চালিয়ে অসংখ্য সন্ত্রাসীকে নির্মূল করেছে।
ত꧃বে সাম্প্রতিক দিনগুলোতে প্রধান যুদ্ধক্ষেত্র হচ্ছে গাজা সিটি, যেখানে দুই সপ্তাহের 💎লড়াইয়ে পূর্বাঞ্চলীয় জেলা শুজাইয়া বিধ্বস্ত হয়েছে।
ইজরায়েলি সেনাবাহিনী বু♉ধবার হাজার হাজার লিফলেট ফেলে গাজা সিটির সব ব🐻াসিন্দাকে 'বিপজ্জনক যুদ্ধক্ষেত্র' এলাকা থেকে সরে যাওয়ার আহ্বান জানিয়েছে।
শিক্ষক তারিক ঘানেম বলেন, যুদ্ধের আগে ইজরায়েলি সেনাবাহিনী গাজা সিটির অন্যতম প্রাণবন্ত এলাকা আল-রিমালে 'ব্যাপক ধ্বংসযজ্ঞ' চালিয়ে🍒ছিল।
৫৭ বছর ဣবয়সী এই ব্যক্তি বলেন,🐟 'বাড়িঘরে আগুন জ্বলছে এবং সর্বত্র গোলা পড়ছে।
তিনি বলেন, গত এক সপ্তাহ ধরে রাস্তায় লাশ পড়ে আছে, সেগুলো উদ্ধার করারও কেউ নেই। সর্বত্র আহত মানুষ পড়ে আছে, ক🧔েউ তাদের কাছে পৌঁছাতে পারছে না।
আন্তর্জাতিক রেড ক্রস কমিটি বলেছে, 'পুরো পরিবার আটকা পড়েছে এবং তারা মরিয়া হয়ে নিরাপত্তা�💖� খুঁজছে। বিশাল চাহিদা আমাদের সাড়া দেওয়া ক্ষমতার বাইরে।
আইসিআরসি বলেছে, গাজা সিটির বাসিন💞্দ🌳াদের দক্ষিণে 'জনাকীর্ণ, প্রয়োজনীয় পরিষেবার অভাব রয়েছে এবং শত্রুতার সম্মুখীন হচ্ছে' এমন অঞ্চলে সরে যাওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
এদিকে হামাস শাসিত গাজার স্বা💯স্থ্য মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, ইসরায়েলের সামরিক অভিযানে গাজায় অন্তত ৩৮ হাজার ৩৪৫ জন নিহত হয়েছে, যাদের বেশিরভাগই বেসামরিক নাগরিক।
যুদ্ধ খাদ্য ও😼 ওষুধের ঘাটতিসহ মানবিক সংকটও সৃষ্টি করেছে। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা জানিয়েছে, গত সপ্তাহে চিকিৎসা সামগ্রী বহনকারী মাত্র পাঁচটি ট্রাককে গাজায় প্রবেশের অনুমতি দেওয়ꦏা হয়েছে, আরও ৭০টি ট্রাক সীমান্তে অপেক্ষা করছে।
জাতিসংঘ মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেস শুক্রবার ফিলিস্তিনি শরণার্থীদের জন্য জাতিসংঘের সংস্থায় অর্থায়ন পুনরায় শᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚ𒀱ᩚᩚᩚুরু করার জন্য দা♌তা সরকারগুলোর প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন, সতর্ক করে দিয়ে বলেছেন, গাজাবাসীদের সহায়তার জন্য ইউএনআরডব্লিউএ'র কোনো বিকল্প নেই।
তিনি বলেন, 'আমরা যখন ভেবেছিলাম গাজায় পরিস্থিতি আরও খারাপ হতে পারে না, ঠিক তখনই বেসামরিক লোকজনকে নরকের আরও গভীর বৃত্তে ঠেলে দেওয়া হচ্ছ🍌ে।
ইউএনআরডব্লিউএ প্রধান ফিলিপ লাজারিনি বলেছেন, আরও তহবিল ছাড়া ইউএনআরডাব্লুএ♚ অগস্টের পরে কাজ করতে পারবে না।
পরবর্তী খবর
