মায়ানমারের ৬জন চোরাশিকারীর দেহ মিলেছে আন্দামান নিকোবর দ্বীপপুঞ্জের গꦗভীর জঙ্গল থেকে। খবর পিটিআই সূত্রে। মনে করা হচ্ছে দিনের পর দিন ধরে খেতে না পেয়ে মৃত্যু হয়েছে তাদের। আসলে যে ছোট নৌকা নিয়ে তারা এই দ্বীপে গিয়েছিল▨ সেটা কোনওভাবে খারাপ হয়ে যায়। তারপর তারা আর ফিরতে পারেনি। শনিবার নারকোন্ডাম দ্বীপের সৈকতের কাছের জঙ্গল থেকে তাদের দেহ মিলেছে।
ওই দ্বীপটিꦉ আগ্নেয় শ🧸িলা দিয়ে তৈরি। মাত্র ৭.৬ বর্গ কিমি এলাকা জুড়ে রয়েছে এই দ্বীপ। এই জায়গাটিতে অনেক সময় মায়ানমার থেকে চোরা শিকারীরা এসে শিকার করে।
এদিকে ১৪ ফেব্রুয়ারি আন্দামানের পুলিশ ওই দ্বীপ থেকে দুজন চোরাশিকারীকে ধরে ফেলেছিল। এরপর তাদের পোর্ট ব্লেয়ারে নিয়ে আসা হয়। তারা বলেছিল ওই দ্বীপে তাদের আরও ৬জন র☂য়েছে।
সঙ্গে সঙ্গে পুলিশ ওখানে যায়। সেখানে গিয়ে পুলিশ ৬জন চোরাশিকারীর দেহ পায়। পরে জানা যায় মোটর লাগানো ডিঙি নৌকাꦺয় তারা এসেছিল ওই নির্জন দ্বীপে। কিন্তু সেটা বিকল হয়ে যায়। এরপর তারা ওখানে আটকে পড়ে। খাবার, জল সব ফুরিয়ে যায়। তাদের শরীরে আঘাতের কোনও দাগ নেই।
ভারতের বিদেশমন্ত্রক ও প্রতিরক্ষামন্ত্রককেও বলা হয়েছে বিষয়টি। কারণ এটা আন্তর্জাতিক বিষয়। এদি🃏কে এর আগে গত দু বছরে অন্তত ১০০ মায়ানমারের চোরা𒐪 শিকারীকে গ্রেফতার করা হয়েছিল। তাদের কাছে সমুদ্রের নানা সম্পদ মিলেছিল। মূলত Sea cucumber নেওয়ার জন্য তারা আসে। আন্তর্জাতিক বাজারে এগুলি ওষুধ হিসাবে চড়া দামে বিক্রি হয়। এক ধরনের শামুক নেওয়ার জন্যও তারা আসে।