মণিপুরের এক নদী থেকে উদ্ধার হল ৩ মহিলা, ৩ শিশু সহ ৬ নিখোঁজ মানুষের মৃতদেহ। আর এরপরই মুখ্যমন্ত্রী এন বীরেন সিংয়ের আদি বাড়িতে হামলার চে করল উত্তেজিত জনতা। এরই সঙ্গে মণিপুরের ত জন মন্ত্রী এবং আরও ৬ বিধায়কের বাড়িতেও হামলা চালায় জনতা। এই আবহে রাজ্য সরকার আপাতত অনির্দিষ্টকালের জন্যে কার্ফু জারি করেছে ইম্ফল উপত্যকার ৫টি জেলায়। এরই সঙ্গে রাজ্যের ৭ জেলায় আপাতত বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে ইন্টারনেট পরিষেবা। (আরও পড়ুন: ব্রাজিলে মোদীর বিশাল কাটআউট জলে ডুౠবিয়ে প্রতিবাদ আদিবাস📖ীদের, তবে কেন এই কাণ্ড?)
আরও পড়ুন: 'বেলডাঙায় বাংলাদেশের 🔯কায়দায় হিন্দু নিধন চলছে', মমতাকে তোপ দেগে বিস্ফোরক স✤ুকান্ত
আরও পড়ুন: নাইজেরিয়ায় পৌঁছে🍒 'আবুজার চাবি' পেলেন 🐽মোদী, আফ্রিকার মাটিতে উপচে পড়ল মারাঠি আবেগ
রিপোর্ট অনুযায়ী, এন বীরেন সিংয়ের জামাতার বাসভবনেও ভাঙচ🐻ুরের ঘটনা ঘটে। তিনিও বিধায়ক। এদিকে ক্ষমতাসীন নেতাদের বাড়ির সম্পত্তিতে অগ্নিসংযোগের ঘটনা ঘটেছে ইম্ফলে। একজন কর্মকর্তা জানিয়েছেন, বিক্ষোভকারীরা মন্ত্রী সাপম রঞ্জন, এল সুসিন্দ্রো সিং এবং ওয়াই খেমচাঁদের বাসভবনে হামলা চালায়। এর প্রতিক্রিয়ায়, ইম্ফল উপত্যকার পূর্ব ও পশ্চিম, বিষ্ণুপুর, থৌবাল এবং কাকচিং জেলায় 👍অনির্দিষ্টকালের জন্য কারফু জারি করা হয়েছে। এরই মাঝে শনিবার সন্ধ্যায় উত্তেজিত জনতা মুখ্যমন্ত্রী বীরেন সিংয়ের ব্যক্তিগত বাসভবনেও হামলার চেষ্টা করেছিল। রাতে জিরিবাম শহরে অন্তত দুটি গির্জা ও তিনটি বাড়িতে আগুন ধরিয়ে দেয় দুষ্কৃতীরা।
এই আবহে ইম্ফলের বিভিন্ন অংশে জনতাকে ছত্রভঙ্গ করতে কাঁদানে গ্যাসের শেল নিক্ষেপ করে নিরাপত্তা বাহিনী। উল্লেখ্য, গৃহহীনদের শিবির থেকে গত সোমবার থেকে নিখোঁজ ছিল ৩ মহিলা, ৩ শিশু। শনিবার জিরিবাম জেলায় বরাক༒ নদী থেকে উদ্ধার করা হয় ২ শিশু এবং ১ মহিলার দেহ। এর আগে শুক্রবার আরও দুই মহিলা এবং এক শিশুর দেহ উদ্ধার হয়েছিল। সব মিলি♋য়ে ৬ জনের মৃতদেহ উদ্ধার হয়। পরে সেই সব দেহ ময়নাতদন্তের জন্যে অসমের শিলচর মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়।