ওড়িশার নুয়াপাদা জেলার সুনাবেদা অভয়ারণ্যে ৬০০ বর্গ কিলোমিটার একলাকার ৫০ শতাংশ মাওবাদীদের দখলে। বণ্যপ💞্রাণ🔯ী কর্তৃপক্ষের দাবি, সনাক্তকরণ এড়াতে তারা সিসি ক্যামেরা খুলে দিচ্ছে। ফলে ধাক্কা খাচ্ছে ব্যঘ্র সুমারির কাজ।
দুঃশাসন বুদেক, বিভাগীয় বন কর্মকর্তা (সুনাবেদা) টাইমস অফ ইন্ডিয়াকে জানিয়েছেন, ওই এলাকায় বাঘের গতিবিধি জানা বেশ কঠিন। ১৬ টি ক্যামেরা বসানো হয়েছে নজরদারি চালানোর জন্য। কিন্তু মাওবাদীরা সিসিটিভি খুল নিয়ে যাওয়ায় এই নজদারির কাজ ব্যাহত হচ্ছে। &🌼nbsp;
দেখা যাচ্ছে, মাওবাদী হামলার ভয়ে বন দফতরের কর্মীরা বনের অভ্যন্তরে অনেক গুরুপূর্ণ জায়গায় ক্যামেরা স্থাপন করতে সক্ষম 🌼হয়নি।
ছত্তিশগড়ের মাওবাদীরা সুনাবেদাকে তাদের আস্তানা এবং ছত্তিশগড় ও ওড়িশার মধ্যে চলা𓂃চলের পথ হিসেবে ব্যবহার করে।
(পড়ুন। ১০৮ ফুট রাজা ধূপ তৈ💦রি হচ্ছে রামমন্দিরের জন্য, কতদিন ধরে জ্বলবে জানেন?)
২০১৬ সালের রাজ্য-স্তরের শুমারিতে বাঘের সংখ্যা চারটি (তিনটি মহিলা এবং একটি পুরুষ) গণনা করা হয়েছিল। খারিয়ার বিভাগে (অভয়ারণ্যেꦛর সীমানার বাইরে) একটি বাঘও দেখা গেছে। কিন্তু ২৯শে জুলাই কেন্দ্রের প্রকাশিত সর্বশেষ শুমারির রিপোর্ট অনুযায়ী সুনাবেদায় কোনও বাঘ পাওয়া যায়নি। বিশেষজ্ঞরা মনে করেছেন মাওবাদীরা জন্য বাঘ সংরক্ষণ ব্যবস্থাপনায় আঘাত আসছে এবং বাঘ অন্যত্র ছড়িয়ে পড়েছে।
(পড়তে পারেন। লাচ🐼ুংয়ের পরে এবার খুলল চুংথাংয়ের রাস্তাও, ব🉐ড়দিনে ঘুরে আসুন সুন্দরী সিকিমে)
এ নিয়ে সুসন্ত নন্দ, 𒆙প্রধান প্রধান বন সংরক্ষক (বন্যপ্রাণী) বলেছেন, ‘রাজ্যব্যাপী বাঘশুমারির তথ্যের সংগ্রহে সুনাবেদা অন্তর্ভুক্ত নাও হতে পারে, কারণ এর সম্পর্ণ তথ্য পাওয়া সম্ভব নয়। তাদের আবাসস্থলের গুরুত্বপূর্ণ অংশ থেকে বাঘের চলাচল সম্পর্কিত কোনও তথ্য পাওয়া যাবে না।’
২০০৯ সালে সুনাবেদাতে মাওবা🅺দী সন্ত্রাসের শুরু হয়। বন কর্মীদের উপর হামলা-সহ বনের পরিಞকাঠামোকে ধ্বংস করেছে তারা।